সহজে সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম বিস্তারিত জানুন

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম জানা উচিত। এর কিছু মূল কারণ রয়েছে যাতে সচেতনভাবে সিজারের বেল্ট পড়া না জানলে আপনার সিজারের কাটা জায়গায় বিভিন্ন আঘাত ও সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ আপনি যদি সিজারেন্ট পড়ার নিয়ম না জানেন তাহলে যেকোনোভাবে বেল্ট পড়বেন।

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম

আপনার সমস্যা হতে পারে শোয়ার ক্ষেত্রে হাঁটা চলাফের ও কাজ করার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। সেজন্য বেল্ট পড়ার জন্য সঠিক যে নিয়ম রয়েছে, সে বিষয়গুলো জানা উচিত তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে নিচের নিয়মগুলো উপস্থাপন করলাম।

পোস্ট সুচিপত্রঃ সচেতনভাবে সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম জানুন 

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম জানুন

আপনি যদি সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম না জেনে থাকেন তাহলে নিচের দেওয়া তথ্য গুলো দেখুন। নিম্নে দেওয়ার নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি বেল্ট পড়েন তাহলে আপনার চলাফেরা কাজ করার এবং শোয়ার সময় সুবিধা হবে। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে সঠিকভাবে বিল্ড পড়ার নিয়ম মেনে বেল্ট করতে হবে। সিজারের পর সর্বনিম্ন আপনাকে ১০থেকে ১২ ঘন্টা করে ৪০ দিন পর্যন্ত বেল্ট করতে হবে।

সঠিক নিয়মে বের করর জন্য আপনাকে বিভিন্ন সাইজ অনুযায়ী বেল্ট পাওয়া যায় তার মধ্যে আপনার যে সাইজ রয়েছে কোমরের সে অনুযায়ী বেল্ট কিনতে হবে। কেনার পর আপনাকে বেল্টেটি প্যাকেট থেকে বের করে আপনাকে দেখতে হবে যে up লিখা থাকবে সেটি সামনের দিকে ও উপরের দিকে রেখে বেল্টি পড়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। বেল্টের পজিশন হবে আপনার লাভীর মাঝ বরাবর যেখানে সেন্টার করে আপনি পিছন থেকে সামনের দিকে পর্যায়ক্রমে বেলটি লাগাবেন। 

অপারেশনের পর (সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম মেনে )করার পরে আপনার হাঁচি-কাশি করার সময় ব্যবহার করতে হবে। সঠিক নিয়ম জেনে বেল্ট ব্যবহার করলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে সে জায়গাতে ব্যথা পাবে কিন্তু সমস্যা সৃষ্টি করতে পারবে না। সেজন্য আপনি নিয়মিত প্রবল লিখিত দিন পর্যন্ত বেল্ট ব্যবহার করতে পারবেন। ছাড়া কিছু ছবি উপস্থাপন করা হবে এই পোস্টের ভিতরে সেই ছবিগুলো দেখে একই প্রতিশোধ এবং নিয়ম অনুস্থাপন করতে পারবেন।

সিজারের পর সেলাই কাটার নিয়ম জানুন

সিজারের পর সেলাই কাটার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা থাকলে আপনি নিজেই এই কাজটি করতে পারবেন আপনার বাসায় কোন পেশেন্ট থাকলে। এজন্য আপনাকে কয়েকটি স্টেপ বা পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জোগাড় করতে হবে তার মধ্যে ভায়োডিন গজ এবং বা কাটার জন্য সিজার। এগুলো আপনাকে প্রথমেই বিশুদ্ধকরণ করে নিতে হবে। 

বিশুদ্ধ করা হয়ে গেলে আপনাকে সেলাইটি কাটার জন্য ১০ থেকে ১৫ দিন পর সেই জায়গায় প্রথমে যে ব্যান্ডেজ দেওয়া থাকে সেই ব্যান্ডেজটি ধীরে ধীরে সরাতে হবে সর্তকতার সাথে তারপর সেই জায়গাতে সেলাইয়ের জায়গাটি নির্ধারণ করতে এবং এক পাশের ছেলেটি একটি টেনে ধরে কেটে দিতে হবে। এই সহজ যা বর্তমান সীমাহীন কাটার জন্য পদ্ধতিটি ব্যবহৃত হয়। এবং সেলাই কাটার ৪০ দিন পর্যন্ত আপনাকে সিজারের অপারেশনের পর বেল্ট পরিধান করতে হবে।

সিজারের পর বেল্ট দাম কত জানুন

সিজারের পর বেল্ট দাম কত জেনে নিতে পারবেন। বিভিন্ন ব্যান্ডের পণ্য রয়েছে যেগুলোর বিভিন্ন ধরনের দাম রয়েছে। এগুলো আপনি সরাসরি দোকান থেকে কিনতে পারবেন। এর পরিবর্তে আপনি যদি ঘরে বসে কিনতে চান তাহলে বিভিন্ন অনলাইন যেমন দারাজ এর মত উন্নত কোম্পানি alibaba.com সহ আর অনেক ধরনের কোম্পানি রয়েছে যে সকল কোম্পানি কোয়ালিটির পুর নির্ভর করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করে। 

এখানে ১০০ থেকে শুরু করে কয়েক হাজার টাকার পর্যন্ত বেল্ট পাওয়া যায় যেগুলো সিজারের পর ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও আপনি অনেক ফেসবুক পেজ রয়েছে সেখান থেকে বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে আপনি পণ্য দেখে বা পণ্যর ছবি দেখে তার দাম বা কোয়ালিটি অনুযায়ী দাম করে নিতে পারবেন। আশা করি সিজারের পর বেল্ট এর দাম বিষয়ে সকল পরিষ্কার একটি ধারণা পেয়েছেন। 

কোমরের বেল্ট পরার নিয়ম জানুন 

কোমরের বেল্ট পড়র নিয়ম অতি সহজ এই উপায়ে ব্যবহার করে আপনার কোমরের অনেক আরাম অনুভূত করতে পারবেন। কুমারী বেল দেয়ার মাধ্যমে অনিক সুবিধা পাওয়া যায়। হাটাহাটি করা কাজ করা সহ নানান ধরনের স্বাস্থ্যের উপকারিতা মূলক উপকার করে। আর আপনি যদি কোমরের বেল্ট পড়র নিয়ম অনুযায়ী পড়েন তাহলে এর উপকারিতা আরো বেশি হবে। 

এর জন্য আপনাকে প্রথমে বেল্ট কিনতে হবে যেকোনো দামে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী। এরপর সে বেল্ট কোমরের পেছন থেকে দুই দিকে সমান করে ধরতে হবে। এরপর আপনাকে সামনের দিকে টেপের মত যেই আটকে রাখার ব্যবস্থা থাকবে তা দিয়ে আটকে রাখতে হবে। এমনভাবে বেল্টি পড়তে হবে যেন গোটা হিপ সহ কোমরটা জড়িয়ে থাকে। তাহলে আপনার কোমরের ব্যথা সহ আরো যেসকল সমস্যা থাকবে তা আস্তে ধীরে কমে যাবে। 

সিজারের পর বেল্ট পড়ার ভিডিও দেখুন 

সিজারের পর বেল্ট পরার ভিডিও দেখতে চাইলে নিচের ভিডিও লিংক দেওয়া রয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন। তাই আপনি যদি উপরের তথ্যগুলো পড়ে সঠিকভাবে বুঝতে না পারেন তাহলে ভিডিও দেখুন লেখা আছে যেখানে সেই জায়গায় ক্লিক করলে আপনার সামনে একটি ভিডিও চলে আসবে সেই ভিডিওটা দেখিয়ে আপনি বুঝতে পারবেন সিটারের বিভিন্ন বিষয় এবং বেল পড়র নিয়ম।

অপারেশনের পর এই কাটা জায়গা শুকাতে সময় লাগে তাই এই সময়ে শরীরের সুরক্ষা এবং কাটা জায়গা যেন কোন প্রকারের আঘাত না লাগে সেজন্য আপনি বেল্ট ব্যবহার করতে পারবেন। বেল্ট ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি স্বাভাবিক অনেক কাজ কাম করতে পারবেন এর জন্য বেল্ট পড়া কথা সিজার করার পর চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে থাকে ব্যবহার করার জন্য যা একজন সিজার করা মহিলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 

সিজারের পর শোয়ার নিয়ম জানুন 

সিজারের পর শোয়ার নিয়ম জানা উচিত কারণ সিজার করার পরে যে কাটা বা ক্ষত জায়গাটি সৃষ্টি হয় সেটা ভালো হতে কিছুটা সময় লাগে যেমন, সিজার করার পর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সেই সিলেটি কেটে দেওয়া হয়। এরপর সেলাই টি যেন তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায় এর জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা এবং বেল্ট ব্যবহার করতে হয়। আপনি যদি সিজার করার পর সঠিকভাবে শোয়ার অভ্যাস না করেন তাহলে এই কাটা জায়গায় আঘাত খাওয়ার ফলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

সিজারের পর শোয়ার নিয়ম

যেখান থেকে রক্ত পুঁজ বের হতে পারে বা ইনফেকশন হয়ে গিয়ে বড় ধরনের সমস্যা হয়ে আপনার কাটা জায়গা ঘা সুকাতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে। সেজন্য আপনাকে চিত হয়ে শোয়ার অভ্যাস করতে হবে। তাছাড়া যে কোন একপাশে শোয়ার সময় আপনাকে পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে তার উপরে পা রেখে সাবধানে সাথে শুতে হবে যাতে পেটে চাপ না লাগে। সব সময় চেষ্টা করবেন চিত হয়ে শোয়ার কম সময় এ পাস উপাস হয়ে থাকবেন। 

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায় জানুন 

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায় এটা আমাদের জানা উচিত। সিজর সম্পর্কে অনেক তথ্য উপস্থাপন করেছি। আরো কয়েকটি পোস্ট রয়েছে যেগুলো আপনি আরোপন সেকশন গুলো ভিজিট করে দেখতে পারেন। তবে একজন মানুষের সিজারের পর সেলাই শুকানোর জন্য প্রায় ৪০ দিন সময় লাগে। সিজার করার পর ১০ দিন বা ১২ দিনের মধ্যে সিজারের সেলাই কেটে দেওয়া হয়।

এরপর থেকে সঠিকভাবে যদি স্বাস্থ্যবধি মেনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সকল ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করা হয় তাহলে 40 এর দিনের ভিতরেই আপনার এই সিজারের ক্ষত সম্পন্নভাবে ভারী হয়ে যায় এবং আপনি স্বাভাবিকভাবে আবার জীবন যাপন করতে পারবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন সিজারের কতদিন পর ঘা শুকানোর জন্য সময় প্রয়োজন হয়। 

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সমূহ জানুন 

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সমূহ জানা উচিত কারণ সিজারের পর বিভিন্ন অবহেলা এবং অসচেতনভাবে অপরিষ্কারভাবে জীবন যাপন করলে এই সমস্যা গুলো আপনার সিজারের স্থানে ইনফেকশন তৈরি করতে পারে। ইনফেকশন এর ক্ষেত্রে নিচে দেওয়া লক্ষণ গলো দেখা যায়। নিচে দেখে নিন সিজারের পর সেই রোগের ইনফেকশন হলে লক্ষণ হিসেবে কি দেখতে পাওয়া যায়। 

  • সিজারের পর লক্ষণ হিসেবে রোগীর প্রথম যে বিষয়টি লক্ষ্য করা যায় সেটি হচ্ছে ঘা শুকাতে অনেক দেরি হয়। 
  • তাদের স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিকভাবে জ্বর হতে পারে। 
  • শরীরে ঠান্ডা জায়গা তলপেট ব্যথা এবং বিভিন্ন দুর্গন্ধ জড়িত সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
  • এবং সম্ভবত দুর্গন্ধযুক্ত জনি স্রাব অন্তর্ভুক্ত থাকে যার ফলে এটি অন্যরকম একটি গন্ধ বের করে।
  • এছাড়াও সেই শিলাইয়ের আশেপাশ দিয়ে বা কাটা জায়গায় রক্তপুরুষ দেখা দেয়। 
  • লাল দাগ যক্ত গোলক এর মত কিছু লক্ষণ দেখা যায় যেটি পিউপের্ররাল জ্বরের জন্য দায়ী। 

একজন মানুষের যদি সিজারের অনেকদিন পর্যন্ত এ লক্ষণগুলো দেখা দেয় তাহলে না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে তাছাড়া ইনফেকশন গুলো আরো ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে আপনার ক্যান্সার বা আরো বড় ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে পারে। সেই জন্য আপনাকে লক্ষণ গুলো দেখা মত্রই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা এবং ওষুধ সেবন করতে হবে। তাহলে নিশ্চিন্তে আপনি সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন এবং সহজেই আপনার সিজারের ঘা শুকিয়ে যাবে। 

সিজারের পর পেট বড় হয় কেন জানুন 

সিজারের পর পেট বড় হয় এর অনেক কারণ রয়েছে যে কারণগুলো আপনার জানা থাকলে আপনি সেই থেকে সচেতনতা অবলম্বন করে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাঁচতে পারবেন। গর্ভাবস্থায় একজন বাচ্চা মায়ের পেটের ভিতরে বিদ্যমান থাকে। যেহেতু সেই বাচ্চাটি ধীরে ধীরে বড় হয়। সৃষ্টিকর্তার অসীম কুদরতে মানুষের পেটের ভেতর থেকে বের হয়।

সিজারের পর পেট বড় হয় কেন তার কারণ সমূহ: 

  • গর্ভাবস্থার সময় প্রসারিত পেটের পেশি ও ত্বক বৃদ্ধি পায়। প্রধান কারণ হচ্ছে গর্ভাবস্থায় ধীরে ধীরে বাচ্চা পেটের ভিতরে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং পেটের আকার বৃদ্ধি পায় পেশিগুলো বড় হয়। 
  • তাছাড়া গর্ভাবস্থায় পেটের পেশী গুলো আলাদা হয়ে যেতে পারে যা ডায়াস্টিস রেকটি নামে পরিচিত। যা থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে কিছুদিন শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে এবং পুনরায় সেই পূর্বের অবস্থায় ফিরে পাবেন। 
  • পেট অনেক সময় ফ্যাট জাতীয় চর্বিতে জমে থাকে যার ফলে বাচ্চার বৃদ্ধির সাথে সাথে পেটের আকার বৃদ্ধি হয়। আরো অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে পেটের চারপাশে চর্বি যুক্ত হতে থাকে যার ফলে পেট বড় হয়। 
  • শরীরের হরমোনটির পরিবর্তন হয় চর্বি জম হয় এবং শরীরের আকৃতি বৃদ্ধি পায়। 
  • সিজারিয়ান সেকশনের প্রভাবে এটা হতে পারে এখন বিভিন্ন ইনফেকশন এর কারণে হয়। আমর অনেক সময় দেখা যায় সিজার করার পর সেই জায়গা ফুলে যায় শারীরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার ক্ষেত্রে তখন পেট ফুলে যেতে পারে। 
  • তাছাড়া শরীরে পানি শূন্যতা হওয়ার ফলে পেট ফুলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা গেছে। 
  • রোগটি কারণ হলো শারীরিক ব্যায়াম না করা বা শারীরিক বিভিন্ন কার্যকলাপ এর অভাব যা মানুষের শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমিয়ে শরীর এবং পেট মোটা করে দেয়।
সিজারের পর পেট বড় হয় কেন

সে সময় ধীরে ধীরে যেই পেটে জন্ম দান করে এবং বড় হয় সেই জায়গাটি ও বড় হতে থাকে। পরবর্তীকালে যখন বাচ্চাটি সিজার করা হয় বা ডেলিভারি হয়ে যায় তার কিছুদিন পর পর্যন্ত এই পেটের আকারটি একটু বড় দেখায়। এছাড়াও উপরে কিছু কারণ রয়েছে যেগুলো উল্লেখ করা হয়েছে আপনি দেখে নিন। এবং সিজারের পর পেট ফাপার কারণ গুলো জানার পর এখান থেকে বাঁচার উপায় গুলো অবলম্বন করুন।

সিজারের পর সেলাই ফুলে যায় কেন জানুন 

সিজারের পর সেলাই ফুলে যায় এর কারণ জানা উচিত। অনেকে জানতে চাই সিজারের পর ছেলে ফুলে যায় কেন? সে ক্ষেত্রে আপনাদের কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানাবো, এগুলো তো জেনে আপনি উপকৃত হবেন। সিজারের পর একটি নির্দিষ্ট সহ ক্ষমতা সহ্য করা স্বাভাবিক কিন্তু অতিরিক্ত ব্যথা বা ব্যথা অসহ্য পর্যায়ে চলে গেলে তা থেকে বিপদ হতে পারে। 

  • যেমন এর গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হয়েছে হিসেবে চিহ্নিত করা হিসেবে পরে সেই জায়গা টি ফুলে যায়।
  • অনেক সময় বিভিন্ন ইনফেকশন হয়ে থাকে অসচেতন মূলক ভাবে অবহেলা বা অপরিষ্কার থাকলে সে ক্ষেত্রে সেলাইয়ের পর ফুলে যায়। 
  • ক্ষতের কাছাকাছি ত্বক ফুলে যায় রাসায়নিক বিভিন্ন পরিবর্তন হওয়ার ফলে রক্তের অভ্যন্তরে বিভিন্ন রক্ত কণিকার সাথে হয়ে থাকে। কাটা জায়গাকে পুনর্গঠন করার জন্য এ প্রক্রিয়া হয় যাকে মাইটোসিস প্রক্রিয়া বলে। 

এছাড়া ক্ষতের কাছে পুষ জমা হয় তার জন্য জায়গা ফুলে যেতে পারে শরীরের তাপমাত্রা এবং বিভিন্ন সমস্যার মাধ্যমিক কাটা জায়গা বা সেলাইয়ের পর সেই জায়গা ফুলে যায়। সাধারণত কোন জায়গায় কাটাছেঁড়া করার পর বা কেটে সেলাই করার পর ফুলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে সেই জায়গাতে রক্ত কণিকা গুলো গিয়ে তার পুনর্গঠন করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ পরিচালিত করে। যেই একটি প্রক্রিয়া প্রত্যেক প্রাণীর শরীরে ঘটে সেটি হচ্ছে মাইটোসিস প্রক্রিয়া যা কোন কাটা ছেঁড়া বা ক্ষত সারানোর জন্য শরীরে ঘটে থাকে। 

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম সমূহ সম্পর্কে শেষ মন্তব্য 

সিজারের পর বেল্ট পরার নিয়ম সমূহ সম্পর্কে আপনাদেরকে যে তথ্যগুলো জানানোর চেষ্টা করি সেই তোলো থেকে হয়তো আপনি বুঝতে পেরেছেন যে একজন মানুষ সেলাইয়ের পর সেই সেলাই কাটার জন্য কি ধরনের নিয়ম ব্যবহার করে। তাছাড়া আরো জানাতে চেয়েছি যে, সেলাইয়ের পর কাটাছেড়া কিভাবে সংরক্ষণ করা বা সচেতনভাবে পরীক্ষা না করলে সেখান থেকে ইনফেকশন হতে পারে এবং সেই ইনফেকশন গুলোর লক্ষণ কি? 

আমি আশা করি আজকের এই তথ্যগুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে একজন মানুষ সিজারের পর সচেতনভাবে শিলাই কাটবে। আপনি সরাসরি ডাক্তারের কাছে গিয়েও কাটতে পারেন বা এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে বাসায় কারো দ্বারা কেটে নিতে পারেন অথবা অভিজ্ঞতা থাকলে বা সাহস বা জানা থাকলে নিজেও এ কাজটি করতে পারেন উপায় গুলো অবলম্বন করে। আশা করি তথ্যগুলো আপনার ভালো লেগেছে তাই পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Post Page Ad Right After Title