সকল সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম - সিমের মালিকানা চেক করার উপায় জানুন
সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম জানা থাকলে আপনি যে কোন সিমের মালিকানা প্রয়োজন হলে পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়া যে কোন সিমের মালিকানা চেক করে দেখতে পারবেন।
তাই আজকের আটিরর্কেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে প্রয়োজনীয় উপকার গ্রহন করুন। যা আপনার প্রয়োজনে যে কোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য সাহায্য করবে।
পোস্ট সুচিপত্রঃ সকল সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানুন
- ভূমিকা
- সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- রবি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম 2025
- গ্রামীণফোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
- এয়ারটেল সিমের মালিকানা পরিবর্তন
- মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা পরিবর্তন নিয়ম জানুন
- সিমের মালিকানা চেক করার উপায়
- সিমের মালিকানার নিয়ে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
- লেখক এর শেষ মন্তব্যঃ সিমের মালিকানা পরিবর্তন নিয়ম
ভূমিকা
সাধারণ সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যে সিমটি বিক্রেতা ক্রেতার কাছে বিক্রি করেছেন তার নিকট হতে কিছু ফরম পূরণ করে। বর্তমান থেকে নতুন সিমের গৃহীত জাতীয় পরিচয় পত্র ও কিছু প্রবন্ধ দিয়ে অনলাইনে পোর্টাল অ্যাপ এর মাধ্যমে আবেদন করা যায়। আমরা অনেকেই আছি যারা অনেক সিম ব্যবহার করি অপ্রয়োজনে।
আপনি অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে আপনার সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন। এবং সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য যে ধরনের উপায় অবলম্বন করতে হবে তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। যা অনুসরণ করে যে কোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবে। একজন ব্যবহারকারী একাধিক চিন ব্যবহার করে থাকলে তার অপ্রয়োজনীয় সেমগুলো অন্য কারো নামে করে দিতে পারে।
সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম বিস্তারিতভাবে জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে। আপনাকে যে সকল পদ নিয়ে অনুসরণ করতে হবে। সেই নিয়মগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আপনি প্রত্যেকটা সিম কোম্পানির সিমের মালিকানা পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ টেলিটক সিম অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া - টেলিটক অফার দেখার কোড জানুন
- প্রয়োজনে আপনার মালিকানা অন্য কারো নামে অথবা অন্য কারো মালিকানা আপনার নামে করতে পারবে। প্রথমে আমরা জানি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, প্রথমে আপনাকে সিম কোম্পানির দোকানে যোগাযোগ করতে হবে, আপনি যে সিম এর মালিকানা পরিবর্তন করবেন।
- সেই সিম কোম্পানির দোকানে যোগাযোগ করতে হবে। অথবা আপনি যেখান থেকে সিমটি ক্রয় করেছেন সেখানে যোগাযোগ করতে পারেন। এখানে এই উপায়ে বাংলালিংক, এয়ারটেল, গ্রামীনফোন, রবি, টেলিটক এছাড়া আরো সকল সিম পরিবর্তন করে বিজনেস কোম্পানি।
- এরপর আপনাকে সিম কোম্পানির দোকানের সাথে যোগাযোগ করার পর তাদের সাথে কথা বলতে হবে যে আপনি একটি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে চান। সিধুকানিবা কোম্পানির এজেন্ট আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে বলবে। সেই ফর্মটি অনলাইনের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে তার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কাগজপত্র নির্ভুলভাবে জমাতে হবে। যে যে কাগজপাতি প্রয়োজন হবে।
- যার নামে মালিকানা পরিবর্তন হয়ে নিজের নাম বসবে সেই মানুষের ভোটার আইডি কার্ড, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, এবং পাসপোর্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সত্যায়িত ফটোকপি প্রয়োজন হবে। অপরপক্ষে যে ব্যক্তির নামে ইতিমধ্যে সিমটি নিবন্ধন করা রয়েছে, সেই মানুষটি তার পরিচয় পত্র এনআইডি কার্ড, ছবি অপ্রয়োজনীয় তথ্য থাকতে হবে। এবং তাকে উপস্থিত থাকতে হবে।
- এছাড়াও আপনার মালিকানা পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে কিছু পরিমাণ ফি প্রদান করার প্রয়োজন হতে পারে। যেহেতু এটি অনলাইনের মাধ্যমে মালিকানা পরিবর্তন করে। সেহেতু আপনি আপনার আবেদনটি বোঝানোর জন্য কিছু অর্থ চার্জ হতে পারে অনেক সময় ফ্রিতে ও পাওয়া যায়।
- এবং আপনার সকল পর্যায়ক্রমিকভাবে তথ্য সংগ্রহ সম্পূর্ণ হলে সেই তথ্যগুলো যাচাই করণ করতে হবে। এর জন্য কোম্পানি আপনার দেওয়া তথ্যগুলো যাচাই করবে।
মালিকানা যাচাই করন হয়ে গেলে আপনাকে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে যে যাচাইকরণ সম্পন্ন হয়েছে, আপনার মালিকানাট হস্তান্তর করা হলো। এসব আপনি যে কোন সিমের পার্সোনাল ওয়েবসাইটে গিয়ে কাস্টমার কেয়ারে এবাদত করে আপনার সমস্যা সমাধান ও মালিকানা পরিবর্তন করতে পারে। আরো সহজ উপায়গুলো আপনি যেন নিজেই করতে পারেন যার জন্য নিচে প্রয়োজনীয় পরামর্শ উপস্থাপন করা হলো।
বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম আলোচনা করা হলো পর্যায়ক্রমে। সিম ব্যবহার করতে গিয়ে সিম চুরি হয়ে যায় বা হারিয়ে যায়। আর সেই সিম কেউ ব্যবহার করে কোন অপরাধ করলে তার দায়ভার আপনার উপর করতে পারে সেজন্য আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি থাকার জন্য সিমের মালিকানা পরিবর্তন এবং সিম কাস্টমার কেয়ার থেকে বন্ধ করে দিতে পারেন অথবা আরেকটি সিম তুলে নিতে পারেন।
সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। সেখানে সরাসরি কথা বলে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আপনি আপনার সিম পরিবর্তন করে নিতে পারবেন যেকোনো প্রয়োজন অনুযায়ী নাম। এর জন্য যাদের নামে পরিবর্তন হবে এবং চার থকে পরিবর্তন হবে তার দুজনকেই উপস্থিত থাকা প্রয়োজন। এর জন্য প্রয়োজন হবে,
- অরজিনাল এনআইডি পাসপোর্ট এর সত্যায়িত কপি,
- টেক্স কার্ড
- ভোটার আইডি কার্ড
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
এগুলো বর্তমান মালিকানার যার নামে তার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। ও নতুন মালিকের জন্য যে ধরনের কাগজ লাগবে তার উপরে উল্লেখ করেছি তবে অরজিনাল আইডি কার্ড পাসপোর্ট সাইজ ছবি এই দুটো ইমারজেন্সি। তারপর আপনাকে একটি ফরম জমা দেয়া হবে সেই ফর্মটি পূরণ করে আমি কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে আপনার সিমের মালিকানা পরিবর্তন ফরম পূরণ করতে হবে।
ত্রিপুরা আপনি বায়োমেট্রিক প্রসেস সম্পন্ন হবে এবং এরপর আপনি আপনার তথ্যগুলো পাঁচ থেকে সাত দিনের সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন এবং ১৫০ থেকে ২০০ টাকা লাগতে পারে এই খরচ পরিবর্তন এবং কাস্টমার কেয়ারের নেওয়া ভালো হবে বলে আমি মনে করি। সর্বোচ্চ সময়সীমা পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে ২-৩ কর্ম দিবস। তবে বর্তমান আধুনিক যুগে ইনস্টল সাথে সাথেই পুরো মালিকানা পরিবর্তন হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ বাটন মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও গোপন টিপস
অনলাইনে বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনি নিচে যাওয়া লিংকের ভিতরে প্রবেশ করে খুব সহজেই আপনার বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। এর জন্য বাংলালিংক অফিশিয়াল সেবা পেজে প্রবেশের লিংক উপস্থাপন করলাম যেখানে সকল কাগজপত্র জমা দেয়া হয়। Banglalink digital communication ltd ও শাখা খোঁজার সহজ উপায় জানুন।
শাখা পূজার সহজ উপায় হচ্ছে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন b1 এবং পাঠিয়ে দিন ২২৮৩ নম্বরে যা আপনাকে পৌঁছে দিবে নিকটস্থ কেয়ার কাস্টমার কেয়ার পয়েন্টে এখান থেকে আপনি সকল বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন যেকোনো জেলার কাস্টমার কেয়ারের। তো আপনি যদি রাজশাহীর হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে ঠিকানা কি বলে রাখি উপশহর 19A ক্যান্টনমেন্ট রোড, উত্তরা ক্লিনিক এর কাছে।
রবি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম 2025
রবি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম জানা থাকলে সহজেই করতে পারবেন। আবার আপনি অফলাইনে অথবা অনলাইন দুই উপায়ে সিমের নাম মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন। অফলাইনে মানে আপনি যদি সরাসরি রবি সিমের কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করেন তাহলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাবমিট করার মাধ্যমে আপনার মালিকানা পরিবর্তন করা সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার সহজ নিয়ম গুলো জানুন
তবে আপনি যদি ব্যস্ত এবং ঘরে বসে এই কাজটি অনলাইনের মাধ্যমে করতে চান তাহলে আপনাকে কি করতে হবে সেই বিষয়গুলো আজকে আমরা জানবো। চলুন কথা না বাড়িয়ে সেই বিষয়গুলো দেখি। প্রথমে আমাদের মোবাইল থেকে অথবা কম্পিউটার ল্যাপটপ থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করে। সেখানে প্রথমে robi sim ownership transfer লিখে ইন্টার দিতে হবে।
তাহলে আপনার সামনে যে ওয়েবসাইটটি চলে আসবে, সেই ওয়েবসাইটটি হল robi.com.bd এই ওয়েবসাইটটির মধ্যে প্রবেশ করবেন তাহলে আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবেন।
উপরে ইন্টারফেসটির মধ্যে থাকবে sim ownership transfer এর নিচে your ownership details এবং নিচের দুইটি নাম্বার দেওয়ার অপশন থাকবে, প্রথমে যে অপশনটি থাকবে সেখানে যে নাম্বারটি ট্রান্সর করতে চাই সেই নাম্বারটি দিতে হবে। এরপর যেখানে new sim owners mobile number এখানে নতুন যার নামে সিম করা হবে তার সক্রিয় ফোন নাম্বার দিতে হবে। এরপর নিচে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর আপনার সামনে যে ইন্টারটি আসবে যা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে delivery method হোম ডেলিভারি নাকি কাস্টমার কেয়ার থেকে আপনি নিজে ডেলিভারি করে নিবেন। এখান থেকে আমরা যেহেতু হোম ডেলিভারি নিচে যাচ্ছি প্রয়োজনীয়তার তাগিদে তাই প্রথমটা সিলেক্ট করে কন্টিনিউ করবো। এরপর একটি ইন্টারফেস আসবে নিচে দেওয়া হলো,
এখানে অল ডিস্ট্রিক্ট রয়েছে তার মধ্যে থেকে আপনার ডিসটিক সিলেক্ট করতে হবে। এর পরবর্তীতে আপনাকে সিলেট থানা দেওয়া থাকবে তা সিলেক্ট করতে হবে আপনি যে থানা থেকে কাজটি করছেন বা আপনার স্থায়ী যে থানা ঠিকানা রয়েছে তা দিতে হবে। এরপর আপনি কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন। এরপর আপনার সামনে আরেকটি ইন্টারফেস আসবে,
এখানে thirdware sim ownership transfer your details যেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার এবং নাম দিয়ে সেন্ট ওটিপি তে ক্লিক করতে হবে। আমরা যার নামে মোবাইল নাম্বার ট্রান্সফার করবো তার ফোন নাম্বারটা এখানে দিতে হবে। নিচের ঘরে তার সঠিক শুদ্ধ নাম যেটি আইডিতে ব্যবহার করা হয়েছে সেটা দিতে হবে।
সেখানে একটি ওটিপি আসবে সেই ওটিপি দিতে হবে উক্ত নাম্বারে যে নামটি আপনি নাম এবং নাম্বার দিয়েছেন। এরপর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস আসবে সেখানে থাকবে, সেখানে আপনাকে ডেলিভারি এড্রেস প্রদান করতে হবে আপনার যে ডেলিভারি এড্রেস রয়েছে এবং পোস্ট কোড রয়েছে।
সেটা অপশনাল হলেও আপনার দিয়ে রাখলে সুবিধা হবে নির্দিষ্ট করে দেখার জন্য এরপর continue করে দিতে হবে। এরপর আপনি একটি ওয়েলকাম নোটিফিকেশন দেখতে পাবেন। নিচের যেমন রয়েছে তাহলে বুঝবেন যে এটা সফল হয়েছে। তবে একটি বিষয় আপনার জেনে রাখা উচিত আপনাকে যা যখন এই রিকোয়েস্টটি দেওয়া হবে তার ২৪-৪৮ ঘন্টার মধ্যে আপনাকে ফোন দিয়ে কনফার্ম করা হবে।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম ও টিপস জানুন
এবং জানানো হবে যে আপনি সত্যিই মালিকানা পরিবর্তন করতে চান কি যদি চান তাহলে আপনাকে নাম পরিবর্তন করে দেওয়া হবে তবে আপনি যখন ডেলিভারি নিবেন তখন যার নামে সিমটি ছিল এবং যে ব্যক্তি তার নামে সিমের নাম পরিবর্তন করেছে উভয় জনকেই থাকতে হবে ডেলিভারি নেওয়ার সময়।
তারা সঠিকভাবে ভেরিফিকেশন করার পর নিশ্চিন্ত হলে আপনাকে সিমটি বুঝিয়ে দিবে। কারণ যে কোন সিম যার নামে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তার সকল বায়ো ডাটা দেওয়া থাকে যেই জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিতে হবে এবং সিম গ্রহণের এ বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে তাছাড়া আপনার সিম কেউ ব্যবহার করলে সেই সিম দ্বারা কোন অপরাধ করলে আপনাকে প্রথমে ধরতে পারে এবং আপনি এই অপরাধের শাস্তিযোগ্য।
গ্রামীণফোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম
গ্রামীণফোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম অত্যাচার সহজ যা আপনি নিজের ইচ্ছায় সহজে বাড়িতে বসে থেকে অথবা কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে করতে পারবেন। তবে এই কাজটি করার জন্য যার নাম থেকে পরিবর্তন করবেন এবং যার নামে ট্রান্সফর করবেন উভয়কেই উপস্থিত থাকতে হবে সিম মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য। এছাড়া আপনি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে নাও পারতে পারেন।
যে কোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য কাস্টমার কেয়ারে কি উপায়ে এবং কি ধরনের কাগজপত্র ব্যবহার করতে হবে সেই উপায় এবং কাগজপত্র আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি যা সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজন তবে গ্রামীণফোন সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য অনলাইনে যে কাজগুলো করবেন দেখে নিন।
প্রথমে আপনাকে একটি বিশ্বস্ত গ্রামীন সিমের অনলাইন অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে প্রথমে আপনি যে কোন একটি ব্রাউজারে প্রবেশ করবেন। এবং সেখানে প্রবেশ করার পর আপনি grameenphone লিখে সার্চ করবেন। এরপর আপনার সামনে গ্রামীণফোনের ওয়েবসাইটে চলে আসবে এবং তার মধ্যে প্রবেশ করবেন। এরপর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে।
এবং আপনি এর বামে থিয়েটর অপশনে ক্লিক করলে অনেকগুলো অপশন পাবেন। সিদ্ধির লেনের ভিতরে ক্লিক করলে আপনার সামনেযে ইন্টারফেসটি আসবে, সেখানে personal অপশনের নিচের দিকে research, shop, plans & offer, flexi plan, services এই অপশন গুলো চলে আসবে এর মধ্যে থেকে আপনি প্রবেশ করবেন shop এরমধ্যে। তারপর আপনার সামনে নতুন একটি ইন্টারফেস যা নিচে উল্লেখ আছে।
এখানে একটি অপশন থাকবে তার মধ্যে থাকবে SIM Services এখানে ক্লিক করার পর আপনার সামনে প্রিন্টার ফেস আসবে এখানে আপনি সব নিচের যে অপশনটি থাকবে transfer of SIM ownership এখানে ক্লিক করে প্রবেশ করতে হবে। এরপর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস আসবে যেখানে ফ্রি টাকা বা কোন চার্জ প্রদান করা প্রয়োজন হবে না এই কাজটি সম্পন্ন করতে।
সেখানে আপনাকে প্রথমে নাম্বার দিতে হবে যাই ট্রান্সফর করতে চাই যেই নাম্বারটি সেই নাম্বার, এরপর নিচের দিকে কারেন্ট সিম ওনার এর নাম্বার দুই নম্বর অপশনে আপনাকে নিচে যেটি পূরণ করতে হবে সেটা হচ্ছে আপনার মোবাইল নাম্বার যিনি মোবাইল নাম্বারটি পরিবর্তন করছেন। এরপরে আপনাকে তৃতীয় অপশনে প্রবেশ করাতে হবে নতুন যে সিম মালিকানা হবে সেই নাম্বার বা তার একটি সক্রিয় নাম্বার।
এরপর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস চলে আসবে সেখানে আপনার সমস্ত ডিটেলস দিতে হবে আপনার ফুল নেম ফোন নাম্বার ও যদি ইমেইল এড্রেস থাকে তাহলে দিতে হবে। তবে না দিলেও কোন সমস্যা নাই এটা অপশনাল। এরপর নিচের দিকে ডেলিভারি এড্রেস দিতে হবে যেখানে আপনার নির্দিষ্ট ভাবে থাকেন এবং যেখানে গিয়ে কাস্টমার কেয়ারের লোকজন আপনার সাথে দেখা করতে পারবে।
এরপর আপনার সামনের ডিস্ট্রিক্ট করতে বলবে এবং আপনার ডিস্ট্রিকের যে থানা এবং ডিস্ট্রিক্ট বা পোস্ট কোড রয়েছে সেটি প্রবেশ করাতে হবে এরপর আপনাকে ডেলিভারি টাইম দিয়ে দেওয়া হবে আবার আপনার ডেলিভারি ডেট জানিয়ে দেয়া হবে আপনি দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আপনার সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে কনফার্ম করে সেই সিমটি আপনার হাতে তুলে দেওয়া হবে এবং সিমটির যখন তুলে দেওয়া হবে।
সেই সময় অবশ্যই যে মালিকানা পরিবর্তন করছে এবং যার নামে পরিবর্তন হচ্ছে উভয়কেই উপস্থিত থাকতে হবে। এবং কাস্টমার কেয়ারের কর্তৃপক্ষ তাদের দুইজনের সত্যতা যাচাই করে এবং তাদের কাছ থেকে সইবা টিপসই এর একটি জবানবন্দি বা সত্যায়িত প্রমাণ নিয়ে নিবে এবং তারপরে আপনাকে সিমটি প্রদান করবে।
এছাড়া এর পর আপনাকে ডেলিভারি চার্জ এর জন্য বিকাশ অথবা যেকোনো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা পে করতে হবে এর মাধ্যমে আপনার ডেলিভারি টি নিশ্চিন্ত হবে। সচরাচার এই উপায় গুলো অনুসরণ করে আপনাকে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। তাই আশা করি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনি এই সিমের মালিকানা পরিবর্তন করবেন। এভাবে আপনি খুব সহজে জিপি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করে নিতে পারেন।
এয়ারটেল সিমের মালিকানা পরিবর্তন
এয়ারটেল সিমের পরিবর্তন করার জন্য আপনি যে কাজগুলো অনুসরণ করবেন সে বিষয়ে আশা করি অনেকটা ধারণা পেয়েছেন। আপনি সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে খুব সহজেই airtel-এ মালিকানা করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে যে সিমের মালিক এবং যার নামে পরিবর্তন করা হবে উভয়কে কাস্টমার কেয়ারে তাদের প্রয়োজনীয় এনআইডি কার্ড সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে যেতে হবে।
এছাড়া আপনি অনলাইন এ সেবা চালু আছে কিনা আমার জানা নেই। বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী অনলাইনে সরাসরি airtel-এ পরিবর্তন করার সম্ভাব্যতা কোন উপায় চালু নেই। তবে আপনি এই কাজটি করার জন্য কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে আপনি এবং যার নামে পরিবর্তন করবেন উভয়ে তাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের মূলকপি ও ফটোকপি সত্যায়িত করে নিয়ে যেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট এর সুবিধা ও অসুবিধা এবং কার্যকারিতা
এবং নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করার মাধ্যমে তাদের পুরানো মালিকানার সম্মতি অনুসারে সিম কার্ডটি অবশ্যই সচলে ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে পারে অন্য একজন মানুষের নামে তবে কিছু শর্ত রয়েছে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। আপনার নিকটস্থ ও যেসব কাস্টমার কেয়ার এর লিস্ট রয়েছে যায় এক নজরে দেখে নিয়ে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন।
ঢাকা জেলা, বানানি টাচ ওয়ার সেন্টার হাউস ৩৪ রোড১৯এ। মতিঝিল এসিইসি 64 এ পুরানা প্লাটান। উত্তরা সিয়াম টাওয়ার এইচ এস ১৫ ঢাকা ময়মনসিংহ রোড। এই জায়গাগুলোতে আপনি সার্ভিস নিতে পারবেন এছাড়াও বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই যেমন বগুড়া, দুলফিন টাওয়ার, চিটাগং ওয়াদ এরারি কাম বার। এছাড়া খুলনা ইরানি প্লাজমা ইত্যাদি জায়গায় সিলেটের রহমান টাওয়ার ইত্যাদিতে রয়েছে।
মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা পরিবর্তন নিয়ম জানুন
মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা পরিবর্তন নিয়ম জানা দরকার কারণ অনেক সময় দেখা যায় মৃত ব্যক্তিদের সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়। অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণে মারা যেতে পারে তাই তাদের সিম গুলো যেন ব্যবহার করা যায় সে জন্য এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে যার জন্য একটি মৃত ব্যক্তির নামে থাকা সিমটি নিজের নামে বা পরিচিত কারো নামে পরিবর্তন করতে পারবে।
সাধারণত মৃত ব্যক্তির নিবন্ধনকৃত সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য সিম যে মোবাইল অপারেটর সেই অপারেটরের কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজন মতে আয়নীয় যে ব্যবস্থা রয়েছে বা প্রক্রিয়া রয়েছে তা অনুসরণ করতে হবে। সেখানে সাধারণত মৃত ব্যক্তির ডেট সার্টিফিকেট, তার উত্তরাধিকারের সনদ যে তার নামে পরিবর্তন করবে মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা। সে ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন জাতীয় পরিচয় পত্র।
অন্যান্য কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে। আবার আপনার ইউ ফোন তাদের ওয়েবসাইটে মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা স্থানান্তরে নিয়মাবলী জানিয়ে দরখাস্ত করার মাধ্যমেও করতে পারেন। এর জন্য যে সিম পরিবর্তন করবেন সেই সিমের মোবাইলসহ আপনি কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করবেন এবং উল্লেখিত সকল ডকুমেন্ট সহ আপনি উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির সিমটি আপনার বা নিকটতম আত্মীয়দের নামে করা সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই করুন ১ মিনিটে কি উপায় জানুন
এরপর আপনাকে সিম কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে সিম এপ্লাই করার জন্য আবেদন করতে বেশি আবেদনটি ভেরিফিকেশন ও প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনার আবেদন সঠিক কিনা তা যাচাই করবে এবং সকল কিছু যাচাই করা হয়ে গেলে আপনি সিমটি রিপ্লেস করতে পারবেন তবে মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে আপনি সেই সিমের যেকোনো কাগজ বা কভার কাগজ যার মধ্যে সিমটি ছিল সেই ধরনের কাগজ থাকলে আরো ভালো হয়।
এছাড়া আপনার যেই মানুষ মারা গেছে তার ডেট সার্টিফিকেট সহ থানায় একটি প্রমাণ নিয়ে রাখতে হবে যা কাস্টমার কেয়ারে জমা দিতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় আপনি আপনার কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়াও নাম্বার ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন করা যায়। আপনি যদি রবি সিম ব্যবহার করেন তাহলে রবি সিম থেকে বাংলালিংক সিম এর সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন এভাবে সকল সিম থেকে পরিবর্তন হতে পারবেন।
আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে তা হল যেই সিম রয়েছে সেই সিমি রবে এবং সেই নাম্বারেই থাকবে তবে আপনি যেই অপারেটর চেঞ্জ করতে চান সেই অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে যদি আপনি বাংলালিংক এর পরিবর্তন করে গ্রামীনে যেতে চান তাহলে গ্রামীন কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। আবার যদি এয়ারটেল থেকে বাংলালিংক এ পরিবর্তন করতে চান তাহলে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে।
সিমের মালিকানা চেক করার উপায়
যেকোনো সিমের মালিকানা চেক করার উপায় আপনার জানা উচিত এজন্য আপনি সহজ কিছু পথ অবলম্বন করতে পারেন। সে মালিকানা চেক করার জন্য আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা জানতে পারেন। এছাড়া আপনি জানতে পারবেন আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে কতগুলো সিম চালু রয়েছে। এবং সেই সিমগুলো কোথায় অবস্থান করছে তার অনেক তথ্য আপনি জানতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো দেখুন
এজন্য আপনাকে আপনার ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে আপনার এনআইডি কার্ডের শেষ চারটি সংখ্যা লিখে পাঠিয়ে দিন ১৬০০১ নাম্বারে। এবং আপনার সাথে সাথে ফিরতি মেসেজ হিসেবে আপনার সিম থেকে নিবন্ধন করা সকল নাম্বার গুলো দেখতে পাবেন। এর মাধ্যমে আপনার নামে কতগুলো সিম নিবন্ধন করা রয়েছে তা জানা যাবে।
প্রক্রিয়াটি সিম্পল এবং এর মাধ্যমে আপনি আপনার সিম এবং এনআইডি কার্ডের নিরাপত্তা বুঝতে পারবেন। অনেক মানুষ রয়েছে যারা একাধিক সিম ব্যবহার করে তবে জানা নেই যে কয়টি সিম ব্যবহার করে এবং কোন কোন নাম্বার গুলো রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আপনি এই উপায় অবলম্বন করে আপনার এনআইডি কার্ডের সকল নাম্বার যেগুলো চালু এবং বিভিন্নভাবে রয়েছে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
সিমের মালিকানার নিয়ে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃ সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা কিভাবে জানবো?
উত্তরঃ আপনি সিমটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা এটা জানার জন্য আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের শেষের চারটি নাম্বার লিখে ১৬০০০১ নাম্বারে এসএমএস পাঠিয়ে দিন।
প্রশ্নঃ এনআইডি দিয়ে মোবাইল নাম্বার চেক?
উত্তরঃ এনআইডি দিয়ে মোবাইল নাম্বার রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং ইনস্টল কয়টি করা আছে তা জানার জন্য আপনি মোবাইলের মেসেজ অপশন থেকে আপনার এনআইডি কার্ডের শেষের চারটি সংখ্যা লিখে ১৬০০১ নাম্বারে পাঠিয়ে দিলে, আপনাকে মেসেজ এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
প্রশ্নঃ মোবাইল রেজিস্ট্রেশন কিভাবে চেক করব?
উত্তরঃ মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনি ফোনের IMEI নম্বর ব্যবহার করে অনলাইনে মানুষ এর মাধ্যমে যাচাই করতে পারেন। উপরের নিয়মটি ব্যবহার করে মোবাইলের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে পারে।
প্রশ্নঃ পাসপোর্ট দিয়ে সিম কি কেনা যায়?
উত্তরঃ বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে একজন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া পাসপোর্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করে ও জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে দুটি সিম সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারবে।
প্রশ্নঃ টেলিটক সিম কিনতে কত টাকা লাগে?
উত্তরঃ সিম তোলার জন্য খরচ বিভিন্ন সময়ে অফারের নির্ভর করে কম বেশি হয় সাধারণত আগামী দিনের সিম ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকার মধ্যে যে কোন কাস্টমার কেয়ারে অথবা কাস্টমার কেয়ারের এজেন্টের কাছ থেকে পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ চোরাই ফোন চেনার উপায় কি?
উত্তরঃ চোরাই ফোন চেনার জন্য আপনি ফোনের IMEI নাম্বার চেক করে দেখতে পারেন। এর জন্য আপনার মোবাইলের ডায়ালিং অপশনে গিয়ে ডায়াল করতে হবে *#০৬#তাহলে আপনি আই এম ই আই নাম্বার জানতে পারবেন। এবং সেটি বিআরটিসি ডাটাবেজের নিবন্ধন আছে কিনা তা জানার জন্য ১৬০০২ নাম্বারে এসএমএস করে জন্ম নিতে পারেন।
প্রশ্নঃ কিভাবে সিম রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা যায়?
উত্তরঃ রেজিস্ট্রেশন করা সিম বাতিল করার জন্য আপনি সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা হেল্পলাইন ১২১ এ যোগাযোগ করতে পারে তারা সকল নিয়ম ও উপায় আপনাকে বিস্তারিত জানিয়ে দেব এবং আপনার কিভাবে রেজিস্ট্রন হয়ে যায় তাদের সহযোগিতায়।
প্রশ্নঃ একজন ব্যক্তি কয়টি বিকাশ খুলতে পারে?
উত্তরঃ একজন ব্যক্তি তার এনআইডি কার্ড ব্যবহার করে একটি মাত্র বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবে এবং তার ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারবে। বিকাশের নিয়ম নীতি মেনে অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।
প্রশ্নঃ নাম্বার দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশন চেক?
উত্তরঃ নাম্বার দিয়ে সিম রেজিস্ট্রেশন চেক করার জন্য আপনাকে যে কাজটি করতে হবে। সেটা হচ্ছে আপনার যে নাম্বারটি চেক করতে চাচ্ছেন, সে নাম্বারটি থেকে এসএমএস পাঠাতে হবে আপনার এনআইডি নাম্বারের শেষের চারটি কোড লিখে আপনাকে এই ১৬০০১ নাম্বারে পাঠাতে হবে।
লেখক এর শেষ মন্তব্যঃ সিমের মালিকানা পরিবর্তন নিয়ম
ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি সকল সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম। এখানে ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে কিভাবে কোন উপায় অবলম্বন করে আপনি আপনার মোবাইলে সিমের মালিকানা পরিবর্তন করবেন। এছাড়া আরো উপস্থাপন করেছি মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য উভয়ের কি ধরনের কাগজপত্র প্রয়োজন।
আপনি যদি সঠিকভাবে মালিকানা পরিবর্তন করতে চান তাহলে কিছু কিছু সময় ক্ষেত্রে ফ্রি এবং কিছু কিছু সিমের ক্ষেত্রে ডেলিভারি চার্জ যেতে হবে সকল সিম আপনার নিজের নামে পরিবর্তন করতে পারবেন অথবা মৃত ব্যক্তির সিমের নাম পরিবর্তন করতে পারবে নিজের নামে যদি সে আপনার নিকটতম কোন আত্মীয় হয়। প্রয়োজনীয় নিয়ম অনুসরণ করে সকল ব্যক্তি সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে পারে।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url