মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি বিস্তারিত জানুন

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর হল মোবাইল এর সিম গুলো যার দ্বারা চালিত হয় সেই ডিভাইজ। বাংলাদেশের প্রধানত চারটি মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর রয়েছে যা  নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের মাধ্যমে মোবাইল নেটওয়ার্ক চালিত করে।

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি 

তাই আজকে আমরা জানবো, বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি এবং বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল কোম্পানির নাম কি। এছাড়া আরো যে বিষয়গুলো রয়েছে বাংলাদেশের সিমের নেটওয়ার্ক ভালো কোন কোম্পানির ইত্যাদি। 

পোস্ট সুচিপত্রঃ মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর ও বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি বিস্তারিত জানুন

ভূমিকা 

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর বাংলাদেশের অন্যতম একটি ডিজিটাল মাধ্যম, যা ব্যবহার করে বিভিন্ন কঠিন কাজকে সহজেই করা সম্ভব। বিশেষ করে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তুমুল পরিবর্তন আনে এই মোবাইল নেটওয়ার্কিং সিস্টেম। ২০০০ সাল থেকে শুরু করে বর্তমান ২০২৫ সালে এসে আমরা এর পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারি। সাধারণত একজন মানুষের সারাদিনের কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রেই মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর এর কাজ হয়। 

সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আমাদের জেনে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশের কোন সিমের গ্রহক বেশি এবং বাংলাদেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আপনাদেরকে এই বিষয়গুলো বিস্তারিত জানাবো যেখানে আপনি মোবাইলে আপডেট কোড সহ বিভিন্ন বিষয়ে নিশ্চিন্ত তথ্য জানতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নিয়ে যাক মোবাইল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সম্পর্কে জানুন 

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর হলো একটি মাধ্যম যার দ্বারা মোবাইলের নেটওয়ার্কিং সিস্টেম পরিচালিত হয়। এটি একটি মাধ্যমে চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। যখন কোন মানুষ একটি মোবাইলের দ্বারা একটি নির্দিষ্ট নম্বর ডায়াল করে কোন ব্যক্তির কাছে কল করে। ঠিক সে সময় বিভিন্ন নেটওয়ার্ক রয়েছে সেগুলো সেই তথ্যটা সংগ্রহ করে কাঙ্ক্ষিত মোবাইল নেটওয়ার্কে পৌঁছে দেয়। 

এই প্রক্রিয়াটিকে মোবাইল নেটওয়ার্কিং প্রক্রিয়া বলা হয় যেখানে মোবাইলে নেটওয়ার্ক ব্যবহারের প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে এর জন্য যে নেটওয়ার্কিং সিস্টেম গুলো ব্যবহার করা হয় তাকে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর হিসেবে জানি। বাংলাদেশের যে জনপ্রিয় এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গুলো রয়েছে তারই নিম্নে আলোচনা দেখে নিন যা আপনাকে এর ধারণক্ষমতা সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। 

আরো পড়ুনঃ সকল সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার নিয়ম - সিমের মালিকানা চেক করার উপায় 

বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের তালিকা রয়েছে এর মধ্যে বাংলাদেশের প্রধান চারটি মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরের সম্পর্কে বলা হয়েছে। বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক অপারেটিং দের মধ্যে সেরা এবং অন্যতম কোনটি সেটাও আমরা পর্যায়ক্রমে জানব তবে আমাদের সেই প্রধান নেটওয়ার্ক অপারেটরগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত তাই নিচে দেখে নিন এই প্রধান অপারেটর এর খবর সম্পর্কে। 

  • গ্রামীণফোন নেটওয়ার্ক অপারেটর হলো এমন একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক যা সারা বাংলাদেশের ভিতরে সবচাইতে অন্যতম।
  • এরপর রবি জ্বলে উঠুন আপন শক্তিতে। রবি আজিয়াটা লিমিটেড এটা আজ অত্যন্ত শক্তিশালী একটি নেটওয়ার্ক হয়ে উঠেছে যা শহর বন্দরে অত্যন্ত শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অপারেটর।
  • বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড। এটি বাংলাদেশের অতি উন্নত একটি কোম্পানি যা খুব প্রচলিত তবে বর্তমানে এর ব্যবহার কিছুটা বৃদ্ধি পায় ও এর সুযোগ সুবিধা অতুলনীয় যা মানুষের জন্য উপযুক্ত নেটওয়ার্কিং সিস্টেম।
  • সর্বশেষ টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড। এটি বাংলাদেশের অতি পরিচিত এবং সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি মোবাইল নেটওয়ার্কিং অপারেটর যা বাংলাদেশের মানুষের জন্য সরকারিভাবে প্রদান করা হয়। 

আসলে বাংলাদেশের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর অত্যন্ত শক্তিশালী পর্যায়ে চলে এসেছে। এখন গ্রামগঞ্জ এমনকি চর এলাকাতেও নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের প্রচলন চালু রয়েছে। একটা সময় ছিল যে সময় শুধুমাত্র শহরে নেটওয়ার্ক সিস্টেম ভালো পাওয়া যেত। কিন্তু এখন সারা দেশের সব জায়গাতেই শক্তিশালী মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যার মধ্যে থেকে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং সুবিধা নিতে পারবেন। 

বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি ও কি কি বিস্তারিত জানুন 

বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি ও কি কি এ বিষয়ে অনেকে জানে তবে এর কিছু বিশেষ তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম যা অনেকেই জানেনা। বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে যেই অন্যতম সিম কোম্পানিগুলো রয়েছে তা বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক এবং যোগাযোগ ব্যবস্থাকে এক উন্নত পর্যায়ে নিয়ে গেছে। বর্তমানে আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পাওয়ার পর আরো বেশি প্রযুক্তিগত দিক থেকে এগিয়ে যেতে পেরেছি। 

আরো পড়ুনঃ বাটন মোবাইলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও গোপন টিপস 

বাংলাদেশের সাধারণত মোট চারটি মোবাইল নেটওয়ার্ক সারা দেশে নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং সেবা প্রদান করে থাকে। এই সেবা প্রদানকারী সিম কোম্পানি গুলোর নাম ও বিস্তারিত বিষয়গুলো জেনে নিন। আসলে আমাদের দেশে এই সিম কোম্পানিগুলো অনেক উপকারী কারণ এই কোম্পানিগুলো মানুষের সার্বিক সেবা দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। এছাড়া আরো যে সুবিধা গুলো রয়েছে তা আমরা পর্যায়ক্রমে জানবো। 

  • বাংলালিংক সিম কোম্পানি 
  • গ্রামীন সিম কোম্পানি 
  • রবি সিম কোম্পানি 
  • টেলিটক সিম কোম্পানি।

উপরে যেই সিম কোম্পানি গুলোর নাম উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্যে সকল কোম্পানি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হিসেবে পরিচালিত হয় তবে বাংলাদেশের মানুষের সুবিধার্থে এবং নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের সুবিধার্থে মানুষ এই গুলো ব্যবহার করে এবং জনসাধারণের উপকার হয়। প্রথমেই রয়েছে বাংলালিংক এটি অন্যতম একটি নেটওয়ার্কিং সিস্টেম যেখানে বাংলাদেশের প্রচুর মানুষের ব্যবহার করে। 

আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা

বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি ও এর সেবা সমূহ জানুন 

বাংলাদেশের সিম কোম্পানি কয়টি চারটের মধ্যে প্রথমে আমি বলব বাংলালিংক সিম কোম্পানির কথা। এটি একটি জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্কিং কোম্পানি যা ২০০৫ সাল থেকে তথ্য সেবা ও বিভিন্ন সার্ভিস দিয়ে আসছে। প্রথম নাম রাখা হয় Pacific Bangladesh telecom limited, যার ব্যান্ডের নাম ছিল সেবা। এবং এটি সেবা হিসেবে পরিচালিত ছিল। 

মালিকানা বর্তমান লিওন লিমিটেড জান লেদারল্যান্ড ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক টেলিকম গ্রুপের মালিকানাধীন। এই মোবাইল নেটওয়ার্ক ২জি, ৩জি ,৪জি এবং এলটিই নেটওয়ার্ক সেবা প্রদান করে। বিভিন্ন ইন্টারনেট প্যাকেজ সাশ্রয়ী দামে সামাজিক মাধ্যম ও বাংলালিংক অ্যাপস এর মাধ্যমে প্রদান করে। ডিজিটাল সেবার মধ্যে রয়েছে মাইবল অ্যাপ, toffee, আমার অফার এগুলো রিসার্চ প্যাকেজ কয় এবং বিভিন্ন অফার ভিত্তিকভাবে সেবা প্রদান করে। 

মোবাইল ফাইন্যান্স কিছু মোবাইল ব্যাংকিং ও রিচার্জ পার্টনারশিপ রয়েছে। বিশেষভাবে আপনার জন্য সবসময় এই স্লোগানটি চলে থাকে। বাংলাদেশের মোবাইল সিম মূল্যের প্রতিযোগিতা বাড়াতে বাংলালিংক বড় অবদান রাখে। আমার গ্রামীণফোন ও রবি পরে তৃতীয় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। প্রথম থেকে এর কলরেট ও মিনিট প্যাকেজ এর রেট খুবই কম। বর্তমান গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৩ কোটি এরও বেশি। ৪জি কভারের সারাদেশে চলে এবং নতুন পরিকল্পনা ৫জি প্রস্তুত চলতেছে।

গ্রামীণফোন বাংলাদেশের নেটওয়ার্কিং অবস্থা খুবই উন্নত। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নেটওয়ার্ক অপারেটর এবং টেলিকম খাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে এটি পরিচিত। সাধারণত এখানে যে বিষয়গুলো আমরা জানিনা। অনেকে জানতে পারে তবে যারা জানেন না তাদের জন্য, এটা ১৯৯৭ সালের ২৬ শে মার্চ থেকে যাত্রা শুরু করে। বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংক ও নরওয়ের টেলিনর যৌথ উদ্যোগে শুরু করেন।

টেলিনর গ্রুপের ৫৫.৮ শতাংশ শেয়ারের মালিক এবং গ্রামীণ টেলিকম ৩৪.২ শেয়ার এর মালিক বাকিরা সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদের মালিকানা। এরমধ্যে একই,৩জি,৪জি এল টি ই নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা রয়েছে। উচ্চগতির ডাটাবেজ সামাজিক মাধ্যম প্যাকেজ, ভিডিও স্টিম প্যাকেজ ডিজিটাল সেবা হিসেবে মাইজিপি, জিপিএ ওয়াই মোবাইল ফাইনন্সিয়াল সার্ভিস, বাইস্কোপ এবং জিপি মিউজিক বিনোদন প্লাটফর্ম রয়েছে। 

এর কিছু স্লোগান রয়েছে যেমন গো বিহাইন্ড বা সীমা ছাড়িয়ে, বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর যারা ২০১৮ সালে ৪জি চালু করে সর্বপ্রথম। দেশের সবচেয়ে বড় কভারেজ ৯৯% ভৌগোলিক এলাকা জুড়ে। বর্তমানে ৮ কোটির অধিক গ্রাহক রয়েছে ৪জি কভারেজ এবং ৫জি পরীক্ষামূলক ভাবে চলছ। এতে জিপি স্টার গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা এবং বিভিন্ন গিফটের ব্যবস্থা রয়েছে।

রবি আজিয়াটা লিমিটেড এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৭ সালের Aktel নামে। ২০১০ সালে মালয়েশিয়া আজিয়াটা গ্রুপ বারসেট মালিকানা নেওয়ার পর নাম বদলে রাখা হয় রবি। মার্জার ২০১৬ সালে এয়ারটেল এর বাংলাদেশের সাথে একোবিত হয়। বর্তমান মালিকানা আজিয়াটা গ্রুপ বিহার মালয়েশিয়া ৬১% শেয়ার, ভারতীয় এয়ারটেল লিমিটেড ভারত ২৮.১৮% শেয়ার, এছাড়াও এনটিটি ডোকোমো জাপান কিছু অংশ পর শেয়ার বিক্রি হয়েছে।

এইটাও অন্যান্য গুলোর মটর টুজি থেকে ৪জি পর্যন্ত সেবা প্রদান করে এবং এল টি ই সেবা প্রদান করে থাকে। ইন্টারনেট প্যাকেজ হিসেবে দৈনিক সপ্তাহিক এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারা যায়। পাশাপাশি আপনি মি রবি অ্যাপ রবি ক্যাশ রবি ইন্টারনেট স্কুল সহ বিভিন্ন প্যাকেজ ও সেবা শিক্ষামূলক সেবা গ্রহণ করতে পারেন। বিশেষ করে স্লোগান হিসেবে লাইফ এ নতুন এক্সপেরিয়েন্স। এ স্লোগান থাকে। 

বর্তমানের গ্রহক সংখ্যা প্রায় ৫ কোটিরও বেশি সক্রিয় গ্রাহক রয়েছে। এছাড়া কভারেজ রয়েছে শহর গ্রাম ও দ্রুত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ৪জি সম্প্রচার। যা বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে অন্যতম নতুন পর্যায়ে নিয়ে গেছে তাই আপনিও যদি এই দ্রুতগতির নেটওয়ার্ক গুলো ব্যবহার করে নিজের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে চান তাহলে এই সিম গুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

টেলিটক সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই বিভিন্নভাবে বিভিন্ন তথ্য জানা তবে আজকের আসল তথ্য গুলো জেনে রাখুন। বাংলাদেশের একমাত্র নিজস্ব মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠিত সিম কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রথম এবং শেষ কোম্পানি হলো টেলিটক। এটি সরকারি সেবা ও মূল্য সহজে বাস্তবায়নের জন্য পরিচিত। ২০০৪ সালের ২৬ শে ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এটা চালু হয়।

এর মালিকানা বাংলাদেশ সরকার পোস্ট ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। সাধারণত এর উদ্দেশ্য হলো জনগণের জন্য সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য মোবাইল সেবা নিশ্চিত করা যা সরকার ডিজিটাল প্রকল্পের একটি অংশ হিসেবে নিয়েছে। এটাও ২কি,৩কি,৪জি এবং এলটিই সেবা প্রদান করে থাকে। পাশাপাশি আপনি ইন্টারনেটে বিভিন্ন কম দামে দৈনিক এবং মাসিক প্যাকেজ কিনতে পারবেন। 

সাথে পেয়ে যাবেন বিভিন্ন শিক্ষা স্বাস্থ্য কৃষি সম্পর্কিত ভ্যালুয়েবল সার্ভিস। এখানে বিভিন্ন ভর্তি ও আবেদন প্রক্রিয়ায় এসএমএস সেবা পেয়ে যাবেন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি আবেদন সরকারি পরীক্ষার ফলাফল চেক এবং আরো যেসকল বিষয় রয়েছে সেই বিষয়গুলো নিশ্চিন্ত করতে আপনি my teletalk অ্যাপ, টেলিটক ওয়েব পোর্টাল ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত এর স্লোগান হলো আমরা আছি দেশের টানে। 

বর্তমান গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ৬ লক্ষ + সক্রিয় গ্রাহক। আপনিও যদি এই ৪জি কভারেজ ব্যবহার করতে চান তাহলে দেশের বেশিরভাগ জেলা শহর তবে গ্রামীণ কভারেজে এখনো সীমিত তা রয়েছে। সেই ক্ষেত্রে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন এটা অত্যন্ত সাশ্রয় এবং সীমিত পরিসরে বিভিন্ন শিক্ষামূলক উন্নয়নমূলক সেবা প্রদান করে থাকে। আশা করি এই সিম কোম্পানিগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশের কোন সিমের নেটওয়ার্ক ভালো 

বাংলাদেশের কোন সিমে নেটওয়ার্ক ভালো এটা অনেকেরই জানা প্রয়োজন কারণ বর্তমানে যে সকল ওয়েবসাইট এবং বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠান গুলো রয়েছে সেগুলোতে কাজ করার জন্য অবশ্যই ভালো নেটওয়ার্কের প্রয়োজন হবে যার জন্য আপনি বাংলাদেশের যে সিমটি ভালো নেটওয়ার্ক দেয় সেটি ব্যবহার করতে পারে। বর্তমানে যে বাংলাদেশের সিম গুলো নেটওয়ার্কের দিক থেকে ভালো সেগুলো দেখুন। 

 

বাংলাদেশের কোন সিমের নেটওয়ার্ক ভালো

গ্রামীণ ফোনঃ বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যে সবচাইতে নাম্বার ওয়ানে রয়েছে গ্রামীণ ফোন যা নেটওয়ার্কিং সিস্টেম এবং সারা বাংলাদেশের সেবার দিক থেকে ভালো এবং প্রথম পর্যায়ে আছে। ওপেন সিগনালের গ্লোবাল রাইজিং স্টার তালিকায় গ্রামীণফোন শীর্ষ অবস্থায় আছে। 

বাংলালিংকঃ বাংলাদেশের দ্রুতগতিসম্পন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে বাংলা লিংক দ্বিতীয় তম। যা অন্যান্য সিমের তুলনায় দ্রুত নেটওয়ার্ক প্রদান করে এবং বিভিন্ন অনলাইন প্যাকেজ ও সেবা প্রদান করে থাকে। 

অন্যান্য সিমঃ এছাড়া রয়েছে রবি টেলিটক যা বাংলাদেশের দুটি প্রধান সিমের অপারেটর। রবি যৌথভাবে প্রচলিত হয়। এবং এর সাথে বিভিন্ন সংস্থা জড়িত রয়েছে তবে বাংলাদেশের একমাত্র নেটওয়ার্ক হচ্ছে টেলিটক এ যা বাংলাদেশের সম্পূর্ণ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত এবং প্রতিষ্ঠিত। 

তাই আপনি যদি বাংলাদেশের কোন সিমের নেটওয়ার্ক ভালো এই প্রশ্ন জানতে চান তাহলে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্ক অপারেটর হলো গ্রামীণফোন। যা বাংলাদেশের সর্বত্র সমান ভাগে নেটওয়ার্ক ও বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। আপনিও এই সেবা এবং সুবিধা গুলো পাওয়ার জন্য গ্রামীণফোন এর ব্যবহার করে আপনার যোগাযোগ ও ইন্টারনেট সম্পর্কিত সকল কাজ সহজ করুন। 

বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর কোড গুলো জানুন

আপনি যদি মোবাইল অপারেটর কোড সম্পর্কে না জানেন তাহলে এই তথ্যগুলো দেখে নিতে পারেন। সাধারণত আমরা বাংলাদেশের চারটি সিম ব্যবহার করে থাকি। এই ফোনগুলো নির্দিষ্ট করে দিয়ে শুরু হয় যার মাধ্যমে মানুষ বুঝতে পারে যে কোন কোডে কোন সিম। এসআইটি রিসার্চ এবং বিভিন্ন সিমকি পার্থক্যগত ভাবে দেখানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। তাই নিচে দেখে নিন এই প্রধান সিম গুলোর মোবাইল অপারেটর কোড। 

  • প্রথমে গ্রামীণফোন এর মোবাইল অপারেটর কোড, ০১৭, ০১৩। বাংলাদেশের যে সিমগুলো ০১৭ এবং ০১৩ দিয়ে শুরু হয় সেগুলো মূলত গ্রামীণফোন অপারেটর দ্বারা চালিত।
  • রবি বাংলাদেশের যৌথ একটি উন্নত প্রতিষ্ঠিত মোবাইল অপারেটর, রবি এর কোড হলো, , ০১৮, ০১৪।
  • টেলিটক ফোনের জন্য যেই মোবাইল অপারেটর কোড রয়েছে তা হল ০১৫।
  • এয়ারটেল সিমের জন্য মোবাইল ফোনের যে অপারেটর কোড রয়েছে তা হল, ০১৬।
  • এছাড়াও অতি পুরাতন মোবাইল নাম্বারের নেটওয়ার্ক অপারেটর কোড হচ্ছে সিটিসেল যার নাম্বার ০১১।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন মোবাইল অপারেটর কোড গুলো কি। এবং এই কোডগুলো দ্বারা সংক্ষেপে সিমের ঠিকানা এবং পর্যায়ে বোঝানো হয় আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশ টেলিফোন নম্বর সমূহ ব্যবহার করার জন্য এই কোড ব্যবহার হয় বিভিন্ন সিম কোম্পানির সিমের নাম্বারের সাথে। যা প্রত্যেকটি সিমের একই রকম কোড নাম্বার থাকে। অন্য নাম্বার গুলোর মধ্যে পার্থক্য রাখা হয়। 

বাংলাদেশের সকল জেলার টেলিফোন কোড জানুন

আপনি কি বাংলাদেশের সকল জেলার টেলিফোন কোড জানতে চান তাহলে নিজে দেওয়া তথ্য গলো দেখুন এখানে সিরিয়ালে উপস্থাপন করা হয়েছে সকল কোড গুলো। যা ব্যবহার করে আপনার প্রয়োজনীয় টেলিফোনে যোগাযোগ করতে পারবেন এবং বিভিন্ন সময়ে আপনি এই লেখাগুলো পাওয়ার জন্য এই তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। নিচের পর্যায়ক্রমে এর কোড গুলো দেখুন। 

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে প্রথম এন্ড্রয়েড ফোন কত সালে আসে বিস্তারিত জানুন 

ঢাকা জেলা ০২, চট্টগ্রাম জেলার কোড ০৩১, রাজশাহী জেলার কোড ০৭২১, খুলনা জেলার কোড ০৪১, সিলেট জেলার কোড ০৮২১, বরিশাল জেলার কোড ০৪৩১, চট্টগ্রাম ০৩১, ফেনী ০৩৩১, কক্সবাজার ০৩৪১, রাঙ্গামাটি ০৩৫১, বান্দরবান ০৩৬১, খাগড়াছড়ি ০৩৭১, লক্ষ্মীপুর ০৩৮১, খুলনা ০৪১, যশোর ০৪২১, পটুয়াখালী ০৪৪১, ঝিনাইদহ ০৮৫১, ভবনগর পরোজপুর ০৪৬১, বাগেরহাট ০৪৮৬, সাতক্ষীরা ০৪৭১, ভোলা ০৪৬৯১, বগুড়া ০৫১, গাইবান্ধা ০৫৪২, 

এছাড়া পঞ্চগড় ০৫৬৮, দিনাজপুর ০৫৩১, জয়পুরহাট ০৫৭১, কুড়িগ্রাম ০৫৮১, লালমনিরহাট ০৫৮২, নরসিংদী ০৬২, ফরিদপুর ০৬৩১, রাজবাড়ী ০৬৪১, কালীদায় উপজেলা ০৬৮২ ও মুন্সিগঞ্জ ০৬৯১। এগুলো ছিল বাংলাদেশের সকল জেলার টেলিফোন কোড যা থেকে আপনি সহজেই বিভিন্ন কোড ব্যবহার করতে পারবেন। ভাবনা প্রয়োজন অনুযায়ী অপ্রয়োজনে ব্যবহার না করে প্রয়োজনে ব্যবহার করুন। 

বাংলাদেশের টেলিফোন নাম্বার সমূহ 

বাংলাদেশের যে টেলিফোন নাম্বার গুলো রয়েছে তার অনেক প্রয়োজন রয়েছে দেশের বাইরে থেকে বাংলাদেশের যে কোন ফোন করতে হলে যে কমানো যায় এই ডায়াল করতে হয় তা হচ্ছে +৮৮০, এটা হচ্ছে বাংলাদেশের ভৌগোলিক কোড বা অপারেটর কোড, দেশের ভেতর থেকে যেকোনো ফোন নম্বরের ফোন করতে হলে যে ক্রমিক কোড ব্যবহার করতে হয় তা হচ্ছে জিরো যা ভৌগোলিক কোড। 

এছাড়াও আদর্শ নম্বর বিন্যাস রয়েছে যেমন, যেকোনো ফোন নম্বরের পূর্বে +৮৮০ তারপরে সেই কোড নাম্বার অনুযায়ী নাম্বার সাজানো হয়। মোবাইল নাম্বার গুলির মধ্যে দুইবার প্রসারিত হয়েছে প্রতিবার একটি সংখ্যা করে আগে নয়টি সংখ্যা ছিল বর্তমানে ১১ টি সংখ্যা রয়েছে। টেলিফোন নাম্বারে ঢাকায় যোগাযোগ করার জন্য আপনি+৮৮০-২ এবং সেই নাম্বার দিয়ে কথা বলতে পারেন। হাওড়াতে ইন্টারনেট নম্বরের পূর্বে+৮৮০-৯৬ দিয়ে শুরু করতে হয়। 

আরো পড়ুনঃ মোবাইল ভার্সন অ্যান্ড্রয়েড চেক ও ফোন আপডেট করার নিয়ম জানুন 

উপরে ফোন নাম্বারের কোড গুলো বিভিন্ন গ্রাহক ও ভৌগলিক কোড হিসেবে অনুধাবন হয়েছে ভৌগোলিক কোড এবং অপারেটর কোডের বিষয় সম্পর্কে আপনাদের সামনে একটি স্পষ্ট ধারণা হয়েছে। বিশেষ কিছু নাম্বার রয়েছে যেমন ৯৯৯ বাংলাদেশের জাতীয় জরুরী সমস্যা পরিষেবা, ৩৩৩ জাতীয় সব ধরনের সাহায্য ও পরিষেবা কেন্দ্রীয় জনসেবা কেন্দ্রের নাম্বার, ১০৯ নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত, ১০৯০ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃক টেলি যোগাযোগ।

১৬৪৩০ এটি জাতীয় আইনগত সহায়তা, ১৯৯ আগুন বা এম্বুলেন্স, ১২১ এটি গ্রাহক সেবা বাংলালিংক গ্রামীণ টেলিটক রবি এয়ারটেল সকল সিমেই এই সেবা প্রদান করে। ১৫৮ এটিও গাহক অভিযোগ এবং বিভিন্ন সমাসের সমাধান করতে পারে সকল মোবাইল অপারেটর থেকে। ১০০ বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন পরিচালিত কেন্দ্রীয় অভিযোগ যেখানে সকল মোবাইল অপারেটর ইন্টারনেট সেবা দাতা রয়েছে। ৫০১২ খবর, ১৪ সময় জানার জন্য, ১৬২৩৬ বাংলাদেশ ব্যাংক। 

বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল কোম্পানির নাম কি 

বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল কোম্পানির নাম আমরা অনেকেই জানি আবার কিছু মানুষ যারা নতুন প্রজন্মের তারা জানিনা। সাধারণত বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর সিম হলো সিটিসেল যা প্যাসিফিক বাংলাদেশের টেলিকম লিমিটেড এর অন্তর্ভুক্ত। যেটি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের টেলিকম লিমিটেড নামে লাইসেন্স পায় এবং পরে সিটিসেল নামে পরিচিত হয়। 

আপনি সিটিসেল ১৯৭৩ সালের মোবাইল ফোন সেবা চালু যে কোন বিষয়ে ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে এশিয়ার প্রচলন কেমন মেয়ে কারণ এই সিমের ব্যবহার খুবই কম হয়ে গেছে তাই আপনি যদি বর্তমান প্রেক্ষাপট দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন। বাংলাদেশের প্রথম সিডিএলএ মোবাইল অপারেটর। যা এশিয়ার দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম। আগস্ট ২০১১ এর হিসাব অনুযায়ী সিক্সের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১৭৭৮ লক্ষ্য। 

আরো পড়ুনঃ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার সময় ২০২৫ বিভিন্ন স্থানের ভাড়া জানুন 

বর্তমানে আগস্ট ১১ এর পর থেকে সিটিসেলের ৫৫% সিট তেলের মালিকানা এবং ৪৫% মালিকা ছিল প্যাসিফিক গ্রুপ ও ফারইস্ট টেলিকমের। ২০২৩ সালের লাইসেন্স বাতিল হয়েছে কিসের বন্ধ হয়ে যায়। ২০০৭ সালে সিটিসেল নতুন লোগো উন্মোচন করে তবে গ্রাহক সংখ্যার দিনটিকে ক্ষুদ্রতম অবস্থায় চলে আসছিল। সিটিসেল তাদের গ্রাহকদের জন্য প্রিপেইড এবং পোস্টপেইড সেবা গ্রহণ করেছে। ব্যবস্থা ছিল গ্রাহক সেবা কেন্দ্র ছিল আরো বিভিন্ন ছিল কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন বার চালু হওয়ার পরও একবারে ২০২৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়।

বাংলাদেশের প্রথম সিম কার্ড কোনটি নেটের জন্য কোন সিম ভালো 

বাংলাদেশের প্রথম শ্রমিক কার্ড কোনটি এটা অনেকে জানান তাই তাদের জন্য সবথেকে উৎসবে উপস্থাপন করলাম। ১৯৮৭ সালের গ্রামীণফোন তাদের সিম কার্ড বাজার নিয়ে আসে। প্রথমত সিটি সেল একটি মোবাইল নামে কোন কোম্পানি হিসেবে কাজ শুরু করে তবে এর মধ্যে কোন সিম ছিলন ছিল হচ্ছে প্রযুক্তি REM। তুমি যদি রবি তৎকালীন সময়ে 1999 সালে এবং বাংলালিংক অনুসারে সিম কার্ড বাজার নিয়ে আসি এছাড়াও অনেক সিম কোম্পানি তাদের সিম বাংলাদেশে নিয়ে আসে। 

বাংলাদেশের প্রথম সিম কার্ড কোনটি নেটের জন্য কোন সিম ভালো

এছাড়াও আমাকে যদি বিস্তারিত বিষয়গুলো না জানান তাহলে আজকের এই তথ্যগুলো সম্পর্কে জানা করা অবশ্যই একটি স্পষ্ট ধারণা পাবেন। বর্তমানে অনেক ধরনের নেটওয়ার্কিং সিস্টেম বর্তমান বাংলাদেশের নেটওয়ার্ক সিস্টেমে প্রচলিত রয়েছে। আপনি যদি খুব সহজে বাংলাদেশের ভালো মানের সিম কার্ড ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের কর্তৃক পরিচালিত টেলিটক সিম ব্যবহার করতে পারেন। 

এই সিমটির নেট স্পিড ভালো, কল রেট কম, তবে এই সিমেন্টের সমস্যা আছে যে সারা বিশ্বের সকল জায়গাতে সিমের সার্ভিস সঠিকভাবে পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে আপনি সবচেয়ে ভালো নেট হিসেবে গ্রামীণকে বেছে নিতে পারেন। গ্রামীণের নেটওয়ার্কিং সিস্টেম সারা বিশ্বের মধ্যে অন্যতমতায় আপনি এখানে বিভিন্ন ইন্টারনেট সেবা এবং বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করতে পারেন। নেট চালানোর জন্য এটা অত্যন্ত প্রযুক্ত মনে করতে পারেন। 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর

প্রশ্নঃ বাংলাদেশের এক নম্বর সিম কোনটি? 

উত্তরঃ বাংলাদেশের সবচাইতে গ্রহণযোগ্য সিম হচ্ছে গ্রামীণফোন যা রাইজিং স্টার তালিকায় বাংলাদেশের শীর্ষ নেটওয়ার্ক হিসেবে স্বীকৃত পেয়েছে। 

প্রশ্নঃ মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর কি? 

উত্তরঃ একটি মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর হলো এমন একটি কোম্পানির যা সেলুলার নেটওয়ার্ক গুলোতে অ্যাক্সেস প্রদান। সেলুলার কোম্পানির নামে পরিচিত একটি এম এন ও একটি নির্দিষ্ট দেশ প্ররিসরে সেলুলার পরিষেবা প্রদান করে।

প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিম কোম্পানি কোনটি? 

উত্তরঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিম কোম্পানি হচ্ছে গ্রামীণ যা বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় নেটওয়ার্ক এবং সেবা প্রদান করে। 

প্রশ্নঃ মোবাইল নেটওয়ার্ক ক্যারিয়ার চেক?

উত্তরঃ মোবাইলের নেটওয়ার্ক চেক করার জন্য সেটিং থেকে সাধারণত নেটওয়ার্ক অপশন এর ভিতরে ঢুকে ফোন সম্পর্কে যেই জানতে চাই। আইফোন এর জন্য সেটিং এ যান এরপর সাধারণ, সম্পর্কে, ক্যারিয়ার অথবা নেটওয়ার্ক ক্ষেত্রটি খুঁজুন। এনড্রয়েড এর জন্য সেটিং থেকে এবাউট ফোন এবং ফোন থেকে স্থিতি এবং এর মধ্যে ক্যারিয়ারে প্রবেশ করলে জানতে পারবেন। 

প্রশ্নঃ বিশ্বের বৃহত্তম মোবাইল ডাটা কোম্পানি কোনটি? 

উত্তরঃ বিশ্বের মধ্যে সবচাইতে উন্নতশীল ডাটা কোম্পানি হচ্ছে জিও।

প্রশ্নঃ আইডি নেটওয়ার্ক কি ভালো? 

উত্তরঃ বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আইডি নেটওয়ার্ক প্রত্যন্ত শক্তিশালী একটি নেটওয়ার্ক। এটি ব্যবহার করে আপনি ডাটা স্পিড ভালো পাবেন এবং ধারাবাহিকভাবে 4g 5g ব্যবহার করতে পারবে। তবে এই পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে তাদের অ্যাপটি ভালো ছিল বিশেষ কিছু কারণে যা বর্তমানে বন্ধ। 

প্রশ্নঃ মোবাইল নাম্বার অপারেটর কিভাবে চেক করব? 

উত্তরঃ মোবাইল নাম্বার অপারেটর কিভাবে ঠিক করবেন এর জন্য আপনি মোবাইলের সেটিং এর ভিতরে প্রবেশ করে নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট এ ক্লিক করে ফেলুন আর নেটওয়ার্ক গুলো চেক করে নিতে পারেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার নেটওয়ার্ক সিস্টেম টা কোথায় আছে। 

শেষ মন্তব্য মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সম্পর্কে 

মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সম্পর্কে আজকে আমরা যে বিষয়গুলো জেনেছি তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে বাংলাদেশের কয়টি নেটওয়ার্ক কোম্পানি রয়েছে এবং কোন নেটওয়ার্ক কোম্পানিগুলো সবচেয়ে ভালো এবং মানসম্মত। এছাড়াও বিভিন্ন মোবাইল নেটওয়ার্কের কোড এবং টেলিফোনের কোড গুলো উপস্থাপন করেছে। 

আরো জানিয়েছি যে এই পোস্টের ভিতরে বিভিন্ন জরুরী সেবা সমূহের যোগাযোগ করার জন্য যে জরুরী কোড রয়েছে সেই কোডগুলো উপস্থাপন করেছি তা দেখে আপনি খুব সহজে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পরিষেবা গ্রহণ করতে পারবেন। আশা করি একজন সচেতন মানুষ হিসেবে এই বিষয়গুলো আপনার জেনে রাখা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Post Page Ad Right After Title