১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া - নতুন ব্যবসার আইডিয়া 2025
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া করতে চাইলে আপনি আজকের আর্টিকেল টি পড়ে জেনে নিন। বর্তমানে কি কি ব্যবসা করে জীবন পরিবর্তন করতে পারেন। শুধু মাত্র নিচে দেওয়া আইডিয়া গুলো ব্যবহার করুন।
আমাদের দেশে অনলাইনে অনেক ব্যবসার উপায় আছে যেমন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ডিজাইনার, ভিডিও টিটোরিয়াল সহ আরো অনেক উপায় যা আপনার জীবনের অর্থনিতিক ভাবে বেশ উপকার করে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া - নতুন ব্যবসার আইডিয়া 2025
- ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া জানুন
- ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আরো তথ্য
- ব্যবসা-বাণিজ্য আইডিয়া
- শহরের ব্যবসার আইডিয়া - পার্ট টাইম ব্যবসার আইডিয়া
- 5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়
- গ্রামে কিসের ব্যবসা করা যায়
- ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর
- শেষ মন্তব্য ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া জানুন
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া জেনে আপনিও জীবনের গতি পরিবর্তন করে নিতে পারেন। তাই আজকের এই আইডিয়া গুলো দেখুন যা আপনার জন্য অনেক উপকার করবে। প্রতিটি আইডিয়া ব্যবহার করতে শুধু ১০ হাজার টাকা লাগবে। তাই আপনার পছন্দ মত কাজ করতে নিচের যেকোন একটি উপায় বেছে নিতে পারেন।
- অনলাইন টি-শার্ট ব্যবসা
- ফাস্টফুড বা বার্গার স্টল
- মোবাইলে চা-কফি কার্ড
- হোম সেলুন সার্ভিস
- রিসেলিং ব্যবসা
- হোমমেড পিঠা বা খাবার বিক্রি
- ঘরে তৈরি পারফিউম বা আতর ব্যবসা
- ফটো এডিটিং সার্ভিস
- গিফট বক্স এর ব্যবসা
- গাছ বিক্রি করার ব্যবসা
- থ্রি ফটপ বা পুরনো পোশাক বিক্রি
- ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস ডিজাইন বা রাইটিং
- প্রাইভেট টিউশন
- মাছের খামার বা ছোট একুরিয়াম বিক্রি
- হ্যান্ড ক্রাইট ব্যবসা
- জুস বা ঠান্ডা পানি ও বিক্রি
- হোম বেকিং
- ক্লিনিং সার্ভিস
- মোবাইল কভার ও এক্সেস সিরিজ বিক্রি
- ইউটিউব শর্ট চ্যালেন
- পোশাক রিপেয়ারিং সার্ভিস
- সাবান বা ডিটারজেন্ট তৈরি
- কোয়েল বা কবুতর পালন
- হারবাল তেল তৈরি
- অনলাইন রিসেলিং এজেন্সি
উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি ব্যবসা করার জন্য খুব কম খরচেই সম্পন্ন করা সম্ভব। সাধারণত উপরে উল্লেখিত বিজনেস গুলো করার জন্য আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে তবে সহজেই এই কাজগুলো থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এবং জীবন পরিচালনা করা যায়। আপনি এই প্রক্রিয়া গুলো দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে অন্যর প্রক্রিয়ায় নিয়ে যেতে পারেন আপনার ব্যবসা কে, তাই উপরে উল্লেখিত ব্যবসা গুলো আরো বিস্তারিত জানুন।
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আরো তথ্য
এতক্ষণ আমার জানলাম ১০ হাজার টাকায় কোন ধরনের ২৫ কি ব্যবসা করে লাভবান হওয়া যায়। এই ব্যবসা গুলো করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই স্বল্প মুনাফায় বেশি লাভ করতে পারবেন এবং ধীরে ধীরে এর পরিধি বৃদ্ধি করে বড় ধরনের ব্যবসা তৈরি করতে পারে। আমরা অনেকেই আছি যারা টাকার চিন্তায় বিভিন্ন ব্যবসা করার কথা ভাবি কিন্তু সাহস করে শুরু করতে পারিনা। তাদের জন্য নিজের এই আইডিয়াগুলো।
আরো পড়ুনঃ গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায় ও নিয়ম জানুন
অনলাইনে টি-শার্ট ব্যবসাঃ আপনি অনলাইনে টি-শার্ট ব্যবসা করার জন্য একটি ফেসবুক, ওয়েবসাইট, কিংবা ইউটিউব পেজ খুলে সেখানে পাবলিশ করার মাধ্যমে সেখান থেকে অর্ডার পেয়ে বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে ডিজাইন করে ফেসবুক বা দারাজে বিক্রি করতে পারেন। যার জন্য পিন খরচ এবং প্যাক মার্কেটিং করা যায়।
ফাস্টফুড বা বার্গার স্টলঃ যেকোনো ঘনবসতি বা যেখানে লোকালয় থেকে মানুষের যাওয়া আসা বেশি, এক কথায় মোড় বাজার শহরের একটি জনবহুল জায়গায় আপনি সহজে একটি দোকান বা ইনস্টল তৈরি করতে পারেন। এরিস্টটল তৈরি করে আপনি দিনে অন্তত পক্ষে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল চা কফি কার্ডঃ বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বা অফিসের সামনে ছোট মোবাইল চা কার্ড দিয়ে আপনি প্রয়োজনীয় সামগ্রী থার্মোস্টেট শুরু করতে পারবেন এবং সুন্দর মুনাফা পাবেন। বর্তমানে এই ধরনের ব্যবসা করতে তেমন কোন মুনাফা বা পুঁজির প্রয়োজন হয় না।
হোম সেলুন সার্ভিসঃ বর্তমানে অনেক সেলুন রয়েছে যারা হোম সার্ভিস দিয়ে থাকে। এর জন্য আপনিও চাইলে এই সার্ভিসটি বাসায় গিয়ে দিতে পারেন এবং এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায় বর্তমানে এর প্রচলন দিনে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আপনি বসে না থেকে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে এই কাজটা করতে পারেন।
রিসেলিং ব্যবসাঃ এটাও একটি উন্নত ব্যবসা এখানে অন্যের প্রোডাক্ট কিনে আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন যে কোন ধরনের প্রোডাক্ট যেমন কাপড় বা কসমেটিক জাতীয়। এগুলো খুব সহজেই বিক্রি করা যায় এবং খুব সহজেই লাভবান হওয়া যায়।
বাসায় তৈরি বিভিন্ন খাবার বা পিঠা বিক্রি করেঃ বর্তমানে অনেক সৌখিন মানুষ রয়েছে যারা বাসায় তৈরি বিভিন্ন খাবার পিঠা খেতে বিশেষ পছন্দ করে। তাই আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের এই আইটেম গুলো অফিস বা বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক বিক্রি করতে পারেন।
বাসায় তৈরি পারফিউম বা আতরের ব্যবসাঃ আপনারা যারা বাসায় বিভিন্ন ধরনের পারফিউম বা আতর তৈরি করতে পারেন তারা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে এই থেকে লাভবান হতে পারেন এর জন্য বাজার থেকে মিশিয়ে বিক্রি করা যায়।
ফটো এডিটিং সার্ভিসঃ আপনার হাতে থাকা মোবাইল ব্যবহার করে ক্যানভা দিয়ে ছবি ভিডিও এডিটিং করে আমি তার মাধ্যমে আয় করতে পারি। তাই আপনিও এই কাজটি করতে পারেন খুব সহজ এবং সিম্পল। এবং খুব অল্প পুজিতে এই কাজটি শুরু করা যায়।
গিফট বক্স ব্যবসাঃ বর্তমানে গিফট দেওয়া নেওয়া একটি জনপ্রিয় ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে তাই বিশেষ করে ভালোবাসা দিবস, প্রিয়জনের বিভিন্ন শুভেচ্ছা বিনিময় বা জন্মদিনের জন্য বিভিন্ন ধরনের গিফট বক্স যেগুলো আকর্ষণীয় এবং অন্যরকম তা তৈরি করে বিক্রি করার মাধ্যমেও আপনি ইনকাম করতে পারেন।
গাছ বিক্রির ব্যবসাঃ বর্তমানে অনেক মানুষ আছে যারা খুবই সৌখিন তাই তারা বিভিন্ন টপ জাত গাছ বাড়িতে ছাদ বাগানে তৈরি করতে চায় তাদের জন্য এই ব্যবস্থাটি অনলাইন ভিত্তিক করে আপনি ইনকাম করতে শুরু করতে পারেন।
পুরনো পোশাক বিক্রির দোকানঃ আপনি চাইলে অল্প পুঁজিতে বিভিন্ন ধরনের পুরনো ব্যবহারযোগ্য পোশাক আশাক অনলাইন ভিত্তিক বা খুচরা পাইকারি সরাসরি যে কোন ভাবে বিক্রি করে এখান থেকে প্রচুর অর্থ ইনকাম করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস ডিজিটাল মার্কেটিং বা রাইটিংঃ ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক সেক্টর রয়েছে যে সেক্টরগুলোতে আপনি হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে আপার ফ্রিল্যান্সার বা ফাইবার এর মত ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন ডিজাইন বা রাইটিং এর কাজ করতে পারবেন।
প্রাইভেট টিউশনঃ যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো এবং শিক্ষাগত দিকে বিশেষ ভাবে মানুষকে বোঝাতে সক্ষম তাদের জন্য এই কাজটি অত্যন্ত সহজ। এই প্রক্রিয়ায় আপনি আপনার এলাকাভিত্তিক ভাবে বিভিন্ন অনলাইন বা অফলাইনে টিউশন করোনার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
মাছের খাবার বা ছোট একুরিয়াম বিক্রিঃ বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ রয়েছে যারা সৌখিনভাবে বিভিন্ন একুরিয়াম বা মাছ পালন করে। সে সকল মানুষেরা পোষা প্রাণীর দোকান থেকে এগুলো কিনে রিসেল করে ব্যবহার করতে পারে আপনি চাইলে এই কাজটি করে আপনার ক্যারিয়ার উন্নত করতে পারেন।
হ্যান্ড ক্রাফট ব্যবসাঃ বর্তমানে অনেক মানুষ রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের হাতে পালানো হয় ন ব্যাগ ডেকোরেশন ইত্যাদি ধরনের আইটেম পছন্দ করে বিশেষ করে ব্যবহার করার জন্য। তাদের ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই এই ধরনের ব্যাগ গহনা বা ডেকোরেশন তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
জুস বা ঠান্ডা পানীয় বিক্রি করেঃ বর্তমানে দেখা যায় বিভিন্ন রাস্তার পাশে বা মোড়ে নানান ধরনের রেসিপি দিয়ে তৈরি চুস বা ঠান্ডা পানি ও বিক্রি করা হয় যা গ্রীষ্মের সময় প্রচুর চাহিদা থাকে তাই আপনি ব্যবসাটি করেও খুব ইনকাম করতে পারবেন।
হোম বেকিংঃ এই কাজটি সহজে করা যায় আপনি বাড়িতে একটি পরিবেশ তৈরি করে সেখানে কুকি বা বিভিন্ন ধরনের কেক বানিয়ে অনলাইন বা অফলাইন অর্ডার করে সেই ধরনের সার্ভিস করে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন। নির্ভেজাল এবং কোয়ালিটি ফুল মানুষ সকলেই পছন্দ করে যে কোন খাবার।
ক্লিনিং সার্ভিসঃ বর্তমানে অনেক জায়গা বা অফিস আদালত রয়েছে যেগুলোতে পরিষ্কার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস রাখা হয় আপনি যদি এ ধরনের দুপাশ অফিস বা বাড়ি পরিষ্কারের সার্ভিস দিয়ে থাকেন তাহলে অনলাইনে একটি পেজ তৈরি করে সেখানে আপনার নাম ঠিকানা দিয়ে সহজেই এখান থেকে পরিষ্কারের কাজ করে বা সার্ভিসিং নিয়ে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল কভার বা এক্সেস সিরিজ বিক্রিঃ বর্তমানে মহিলা ছেলে সকলেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে এবং এই ফোনের যে উপরে ব্যাক পার্ট বা কভার রয়েছে তা পরিবর্তন করে তাদের পছন্দমত। তাই আপনি যদি অনলাইন বা স্থায়ী মার্কেটে বিক্রি করে এই কাজগুলো করতে পারেন তাহলে খুব কম খরচে ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব শর্টস চ্যালেনঃ বর্তমানে ইউটিউব ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ধরনের ট্রেন্ডিং ভিডিও বানিয়ে মনিটাইজেশন করে অথবা নানান ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রকাশ করার মাধ্যমে সেখান থেকে একটি শর্ট ইনকাম করতে পারবেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে এই কাজটি করার জন্য আপনাকে তেমন কোন ইনভেস্ট করতে হবে না।
পোশাক রিপেয়ারিং এর কাজঃ বিভিন্ন ধরনের পোশাক রয়েছে যে পোশাকগুলো মেরামত করে ব্যবহার করা যায় আপনি যদি সেলাই মেশিনের কাজ জানেন সে ক্ষেত্রে পোশাক মেরামতের কাজ করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সাবান বা ডিটারজেন্ট তৈরিঃ সাবান বা ডিটারজেন্ট তৈরি করে আপনি সেখান থেকে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন স্থায়ী কেমিক্যাল দোকান থেকে উপকরণ কিনে বাড়িতে সুন্দর প্রসেস অনুযায়ী বানিয়ে আপনার ফেসবুক বা স্থানীয় মার্কেটে প্রচারের মাধ্যমে সেখান থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
কোয়েল বা কবুতর পালনঃ বর্তমানে কোয়েল পাখি বা কবুতর পালন করে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়। সুতরাং আপনি যদি কোয়েল পাখি বা কবুতর পালন করেন তাহলে বাসায় বসে থেকে অল্প পুঁজির মধ্যে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
হারবাল তেল তৈরিঃ বিভিন্ন ধরনের হারবাল তেল রয়েছে যা বিভিন্ন দুর্বলতা বা সমস্যার সারার জন্য তৈরি করা হয় আপনি যদি এ বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে হারবাল তেল তৈরি করে নারকেল বা অন্যকে তেল তৈরি করে বিক্রি করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন রিসেলিং এজেন্সিঃ বর্তমানে এটাও একটি প্রক্রিয়া যার মত আপনি খুব সহজে ফেসবুক পেজে অন্য ব্যবসার প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে প্রত্যেকটা মানুষই বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবে যদি সঠিক ইচ্ছা থাকে।
তাই আপনি যদি এই উপরে উল্লেখিত উপায় গুলো অনুসরণ করে ইনকাম শুরু করতে চান তাহলে দেরি না করে শুরু করে দিতে পারেন। কারণ এই ইনকাম ব্যবস্থাগুলো চালু করার জন্য আপনাকে তেমন কোনো খরচের প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র আপনাকে যে কাজটি করবেন সেই কাজটি করার জন্য যেই সামগ্রী প্রয়োজন তা নিয়ে শুরু করে দিতে হবে। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা সম্পর্কে তথ্য জেনে নিন।
ব্যবসা-বাণিজ্য আইডিয়া
ব্যবসা-বাণিজ্য আইডিয়াল পাওয়ার জন্য আপনি উপরে উল্লেখিত তথ্যগুলো যদি পড়েন তাহলে অবশ্যই সঠিক ধারণা পেয়েছেন। এই ধারণাগুলো কাজে লাগানোর জন্য আপনি যে কাজটি করবেন সে কাজের অনুপাতে সঠিক নির্দিষ্ট একটি স্থান নির্বাচন করতে হবে। যদি মনে করেন আপনি একটি দোকানে পণ্য বিক্রি করবে।
আরো পড়ুনঃ প্রতি মাসে ২০-৫০ হাজার ইনকামের ৯টি উপায় জেনে কোটি টাকা আয় করুন
সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সেই পণ্য বিক্রি করার জন্য যে দোকানটি নিবেন সেই দোকানের জন্য খরচ করতে হবে। এবং সেই দোকানে আপনার পণ্যগুলো সুন্দরভাবে ডেকোরেশন বা সজ্জিত ভাবে রাখতে হবে। বিভিন্ন মানুষ দেখে তাদের মনে হয় যে তবুও জিনিসগুলো সুন্দর এবং আমাদের প্রয়োজন
এ ধরনের ব্যবসা করে আপনি খুব সহজে অনলাইনে ইনকাম অফলাইন ইনকাম করতে পারবেন এছাড়াও নিচে দেওয়া তথ্যগুলো দেখুন যা আপনাকে উপকার করবে ব্যবসার আইডিয়া বা ধারণা সম্পর্কে জ্ঞান দিতে। সাধারণত আমরা অনলাইনে ব্যবসা ধারণা নিতে নিষিদ্ধ দেওয়া বিষয়গুলো বেশি কার্যকরী মনে করে।
- অনলাইন শিক্ষকতা
- হোম কুকিং বা ফুড ডেলিভারি
- অনলাইন বেকারি
- কাস্টমাইজ গহনা তৈরি
- অনলাইন হস্তশিল্প বিক্রি করা
- অনলাইন হস্তশিল্প পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার।
- ড্রপ শিপিং
- কনটেন্ট রাইটিং করার মাধ্যমে
- ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখান থেকে ইনকাম
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- অনলাইন ফ্যাশন বুকিং
- এছাড়াও রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ডিজিটাল সম্পদ
- প্রিন্ট অন ডিমান্ড যা কাস্টমাইজ টি-শার্ট বা গিফট আইটেমে তৈরি হয়।
- সীমিত পরিসরের জন্য ফলের রসের বিভিন্ন খাবার বা স্টল।
- মোবাইল এক্সেশন এর যন্ত্রাংশ ব্যবসা
- কুরিয়ার কোম্পানি
- টুর গাইড টুর প্ল্যানিং
- ট্রাভেল এজেন্সি
- রাইড শেয়ারিং
- ম্যাস মেকিং সার্ভিস
একটি অ্যাপ তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান এমন একটি অ্যাপ। লাইব্রেরী সেরা দিন ছোট আকারের লাইব্রেরি তৈরি করে সেখানে বই ভাড়া দিতে পারেন। নির্দিষ্ট মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় বই পড়াশোনা করবে। উল্লেখিত ব্যবসায় আইডিয়া গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন।
শহরের ব্যবসার আইডিয়া - পার্ট টাইম ব্যবসার আইডিয়া
শহরে ব্যবসার আইডিয়া বা পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া পেতে নিচে দেওয়া তথ্যগুলো দেখুন। সচরাচর আমরা শহরের ব্যবসার আইডিয়া ভাবি যেগুলো সহজে করা যায় অনেক আইডিয়া উপরে উল্লেখ করা হয়েছে যে আইডিয়া গুলো কাজে লাগাতে পারেন শহরের ব্যবসার জন্য। এছাড়াও আপনি চাইলে পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া কাজে লাগাতে বিভিন্ন ছোটখাটো রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করতে পারেন।
এক কথায় বলতে গেলে ভ্রাম্যমাণ কিছু খাবার পাওয়া যায় যে খাবারগুলো আমরা ইতিমধ্যেই জানি যেগুলো রাস্তাঘাটে ফুটপাতে বিক্রি হয়। এই খাবারগুলো অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ না হলেও মানুষ প্রয়োজনের তাগিদে প্রচুর পরিমাণ খেয়ে থাকে। শহর বাজারে প্রচুর মানুষদের আনাগোনা থাকে তাই আপনি ফুচকা, চটপটি পানিপুরি। এমন কিছু আইটেম নিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে পরিচ্ছন্নভাবে পরিবেশন করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ সরকারি অনলাইন ইনকাম - বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
এছাড়াও আপনি চাইলে একটি ভ্যান গাড়িতে বিভিন্ন ধরনের মালামাল নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। এতে প্রচুর লাভ হয় কিন্তু এটা তাদের জন্য যাদের কাছে টাকা নেই বড় ধরনের কোন ব্যবসা বাণিজ্য করার জন্য, সুতরাং আপনি যদি শহরে ব্যবসায় আইডিয়াল মধ্যে এগুলো করেন তাহলে অবশ্যই প্রচুর পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়া অনেক মানুষ রয়েছে যারা শহরের আশেপাশে রাস্তার ধারে বা বিভিন্ন বাজার যেগুলো রয়েছে সেগুলোতে প্রচুর পরিমাণ ফলমূল এবং বিভিন্ন ধরনের সবজি জাতীয় খাবার সুন্দরভাবে পরিবেশন করে সেখান থেকে ইনকাম করে আপনি চাইলে কাজ ও সক্রিয় বিক্রি করতে পারেন। এর জন্য পাইকারিভাবে কিনে আপনি বাজারে যে কোন জায়গায় বসে ঘুরে বেড়িয়ে প্রচুর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারেন, অনেক মুনাফা পাওয়া যায়।
5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায়
5000 টাকায় কি ব্যবসা করা যায় এর অনেক ব্যবসায় আইডিয়া রয়েছে তবে আপনাকে আমি একটি ইউনিক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বলবো আপনি কাজে লাগাতে পারেন। সাধারণত কম টাকায় পাইকারি ব্যবসা করার জন্য এই বাজেটটি যথেষ্ট তাই আপনি দেখুন কিভাবে এই সহজে কয়টি কাজ করা যায়।
প্রথমে আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কি ধরনের কাজ করতে চান। এর আগে ভাবতে হবে 5000 টাকার মধ্যে আপনি কি কি কাজ করতে পারবেন। গৃহপালিত পশুপাখি কিনে বিক্রি করার জন্য আপনি কাছেটি 5000 টাকায় শুরু করতে পারেন। মুরগি, কবুতর, কোয়েল পাখি, এগুলো গ্রাম থেকেই কিনে আপনি সহজেই বাজারে বাস শহরে বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
কাজটি করার জন্য আপনাকে সহজ কিছু উপায় অবলম্বন করতে হবে। যেমন প্রতিদিন বস সপ্তাহে ২-৩ দিনে হাটে যেতে হবে, আর বাকি দিন মুরগি বা কবুতর বা কোয়েল পাখির সংগ্রহ করতে হবে। এই সংগ্রহকৃত মালামাল আপনি নির্দিষ্ট জায়গায় বা বিভিন্ন হাট-বাজারে বিক্রি করে পারেন অর্জন করতে পারেন। এসব রক্তের বিভিন্ন গৃহপালিত পাখির ডিম সংগ্রহ করে এই কাজটি করতে পারেন।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা
গ্রামে কিসের ব্যবসা করা যায়
ভিটামিন সি এর ব্যবসা করা যায় এই সম্পর্কে সহজ কিছু আইডিয়া আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। গ্রামে আপনি প্রচুর পরিমাণ ব্যবসা করা যায় কম পুঁজিতে বিভিন্নভাবে ব্যবসা যেমন খুচরা পণ্যের দোকান হাঁস-মুরগি মাছের ফিড তৈরি এবং কৃষি সরঞ্জাম মেরামত সংরক্ষণ আবেদনের বিভিন্ন কাজ।
তবে এর ফাঁকে আপনি চাইলে সারবা কীটনাশকের দোকান হতে পারেন। কারণ গ্রামে প্রচুর পরিমাণ সবজি চাষাবাদ করা হয় যেখানে কীটনাশক এবং বিভিন্ন ধরনের জৈব সারের প্রয়োজন হয় আপনি চাইলে জৈব সারের প্রসেসিং সিস্টেম তৈরি করে সেখান থেকে জৈব সার বিক্রয়ের মাধ্যমে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট ৮ টি পদ্ধতি ও টিপস
আবার আরেকটি সেবা আছে যেটি ক্যাটারিং সেভাবে তাকে গ্রামীণ পর্যায়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা বাড়ির ক্যাটারিং সার্ভিস দেয়া বলে। কম্পিউটার ও ফটোকপি কম্পিউটার ফ্লেক্সি কার্ড অন্যান্য মোবাইল সার্ভিসিং বেশ ভালো লাভজনক। এশার উপরে উল্লেখ করেছি আপনি যদি পড়াশোনায় দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে এডিটোরিয়াল তৈরি করতে পারেন অথবা পাশাপাশি কোচিং সেন্টারের ছাত্র পড়িয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃ নতুন ব্যবসা শুরু করার উপায় কি?
উত্তরঃ নতুন ব্যবসায় শুরু করতে কিছু বিষয় নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন ধরনের ব্যবসা কোথায় আছেন এবং সেই ব্যবসাটি করার জন্য কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয় তা আপনাকে পরিকল্পনা করে। ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরির জন্য ব্যবসার লক্ষণ কৌশল বাজার বিশ্লেষণ এবং আর্থিক অনুমানের একটি বিস্তারিত পরিকল্পনা করতে হবে।
প্রশ্নঃ ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার প্রথম ধাপ কি?
উত্তরঃ ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার প্রথম ধাপ হচ্ছে সঠিক টার্গেট কাস্টমার নির্বাচন করা এবং আপনার ব্যবসার পণ্য বা সেবা গুলো ব্যবহারকারীর কাছে সহজভাবে উপস্থাপন করা। গ্রাহকের চাহিদা এবং কেনার ক্ষমতা যেমন এই বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে।
প্রশ্নঃ সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ কি?
উত্তরঃ সদস্যতা ব্যবসায়ের আদর্শ বা মূল সাবস্ক্রিপশন হলো ব্যবসার মডেল এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যেখানে কোনো গ্রাহকের কোন পণ্য নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের পুনরাবৃত্তির মূল্য প্রদান করতে হয়।
প্রশ্নঃ ব্যবসা সম্প্রসারণ কি?
উত্তরঃ ব্যবসায় সংসারণ এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে ব্যবসার আকার বড় করা আয় বৃদ্ধি করে এবং নতুন সুযোগ তৈরি করাকে বোঝায়। বেতন কত নিয়মিত স্টক ও ফিন্যান্স ব্যবস্থাপনা নতুন পণ্য পরিষেবা যোগ করে গ্রাহকের সেবা উন্নত করতে পারেন। বর্তমান সময়ে প্রয়োজনে বিদেশী বাজার লক্ষ্য করা এবং প্রযুক্তির ব্যবহার করা প্রয়োজন।
প্রশ্নঃ ব্যবসার প্রকৃতি কি?
উত্তরঃ ব্যবসার প্রকৃতির বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখা উচিত ব্যবসা কোম্পানির ধরণ আইডিয়াল কাঠামো যে শিল্পের একটি কাজ করে সে পণ্য পরিষেবা তার মূল্য উদ্দেশ্য বুঝাতে হবে। হেমন্ত ব্যবসার উদ্দেশ্যে মুনাফা অর্জন এবং গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করা এবং সমাজের অবদান রাখা।
এছাড়া আইনি কাঠামো ধারণ করতে হবে যেমন একক মালিকানা অংশীদারি বা কোম্পানি, এছাড়াও শিল্প কার্যক্রম থাকতে হবে প্রক্রিয়া থাকতে হবে সঠিকভাবে গ্রাহকের কাছে পণ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য, ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা এবং সামাজিক ও নৈতিক দিক মেনে চলতে হবে।
প্রশ্নঃ কে একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী?
উত্তরঃ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীতে বলতে এমন এক ব্যক্তিকে বোঝা যায় সীমিত সংখ্য কর্মচারী এবং ছোট আকারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের চাহিদা মেটাতে বিশেষভাবে পণ্য পরিষেবা সরবরাহ করা হয়। একক মালিকানা অংশীদারিত্ব বা ও কর্পোরেশনের মতো বিভিন্ন ধরনের কাটাবো ও থাকতে পারে।
প্রশ্নঃ ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি?
উত্তরঃ ব্যবসা সাধারণত দুই প্রকার, পণ্য উৎপাদনকারী ব্যবসা এবং সেবামূলক ব্যবসা। এছাড়াও মালিকানা ভিত্তিতে ব্যবসা কে কয়েক ভাগে ভাগ করা হয় যেমন একমালিকানা অংশীদারি যৌথ মূলধনী বা কোম্পানি এবং রাষ্ট্রীয় ব্যবসা। কাজের ভিত্তিতে ব্যবসার কিছু প্রকারভেদ রয়েছে এবং উৎপাদনকারী বাণিজ্যিক এবং সেবামূলক।
শেষ মন্তব্য ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারেন। একজন মানুষ ১০ হাজর টাকায় কি ধরনের ব্যবসা করতে পারে এবং কি কি উপায়ে সে ব্যবসাগুলো প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আপনি যদি একজন সৎ ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রথমেই যে কাজগুলো করতে পারেন এবং কিভাবে সেই কাজগুলো শুরু করবেন এবং কিভাবে ধীরে ধীরে কাজগুলো পরিধি বৃদ্ধি করবেন সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আশা করি সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে বুঝতে পেরেছেন।



মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url