আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশ অফিশিয়াল ও আনঅফিসিয়াল
আপনি কি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশ এবং বিভিন্ন দেশের অনুপাতে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। তাই দেরি না করে দেখে নিন আপনার পছন্দের আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত।
যারা আইফোন ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য সুখবর এটি হচ্ছে সবচাইতে উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন একটি ফোন যা ব্যবহার করে বিশ্বের ভিতরে আলোরন সৃষ্টি হয়েছে। আপনি এই বিখ্যাত ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
পোস্ট সুচিপত্রঃ আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশ অফিশিয়াল ও আনঅফিসিয়াল
- ভূমিকা
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশ অফিশিয়াল ও আনঅফিসিয়াল
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স সম্পর্কে বিশেষ তথ্য জানুন
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত সৌদি আরব
- আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স দাম কত
- আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স বাংলাদেশ প্রাইস
- আইফোন ১০ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর
- শেষ মন্তব্যঃ আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত
ভূমিকা
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশে বিভিন্ন স্থানের প্রাইজ এবং এর কিছু ইতিহাস আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। সাধারণত আইফোন হলো আপেল কর্তৃক নির্মিত একটি জনপ্রিয় স্মার্টফোন। এছাড়া এই ফোনে মাল্টিমিডিয়া ও উন্নত ইন্টারনেট প্রযুক্তি ও ডিভাইস ব্যবহার করা হয়েছে। এর প্রতিষ্ঠাতা আপেলের সাবেক সিইও ও প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের একজন উদ্যোক্তা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবক। যাকে পার্সোনাল কম্পিউটার বিপ্লবের পৃথিক বলা হয়।
তিনি সর্বপ্রথম স্টিভ ও জিনিয়াক এবং রোলান্ডো ওয়েন এর সাথে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে আপেল কম্পিউটার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি আপেল ইন কর্পোরেশনের। সর্বপ্রথম আইফোন মুক্ত করেন ৯ জানুয়ারি ২০০৭ সালে। তবে প্রথমবার আইফোন এর বাজারজাতকরণ শুরু হয় ২৯ শে জুন সাধারণত বর্তমান প্রেক্ষাপট ২০২৫ আইকন ১৬ প্রো অন্যতম জেনারেশনের আইফোন। এর মধ্যে আইফোন প্লাস আইফোন প্রো আইফোন প্রো ম্যাক্স ভার্শন গুলো পাওয়া যাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ সকল পোকো মোবাইল বাংলাদেশ প্রাইস কত ও র্যাম রম বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিন
এ ভার্সনগুলো ২০ শে সেপ্টেম্বর ২০২৪ সাল থেকে অবমুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই ফোনকে ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহার করার পাশাপাশি ক্যামেরা ফোন হিসেবে অনেকে ব্যবহার করে, বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ার ইন্টারনেট মাধ্যমে ভিজুয়াল ভয়েস, ক্লায়েন্টসহ উই ফি ও ৩ জি কানেক্টর হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও আইফোন এর পর্দা মাল্টিপ্লাস স্কিন প্রকৃতির। আপেল এর বিশেষ অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোডের সুবিধা আছে।
ওই সকল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আইফোন এর খেলাধুলা জিপিএস নেভিগেশন টেলিভিশন চলচ্চিত্র দেখার কাজে ব্যবহৃত হয়। এই আইফোন নির্মাণ করার জন্য আপেল ইনকর্পোরেটেড ২০০৭ সাল থেকে কাজ শুরু করে এবং দুই বছর পর সাত সালে তার সফলতা প্রকাশ পায়। এখানে ইঞ্জিনিয়ার টাচস্ক্রিন প্রযুক্তির মোবাইল ডিজাইন প্রস্তুত করতে দেন এবং বিশেষজ্ঞদের টয়লেট পিসি আর মোবাইল ফোনের মধ্যে পার্থক্যের দিকে নজর দিতে বলেন।
৩০ মাসের চুক্তিতে আপেল টেলিকম কোম্পানির একটি এম ডি এর সাথে যৌথভাবে আইফোন নির্মাণ করেন এবং ২০০৭ সালের সম্পূর্ণ রূপ প্রকাশ পায়। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রকাশ পায় এবং আইফোনের বিক্রেতা জনপ্রিয়তা দেখে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমগলো এই ফোনকে জেনাস ফোন নামে ডাকা শুরু করে। এ ফোন ২০০৭ সাল থেকে শুরু করে ফ্রান্স এবং জার্মানিতে আইফোন বিক্রি শুরু হয়। যা প্রথমে আইফোন উপরে আইফোন ৩জি ২০০৮ সাল থেকে যাত্রা আরো উন্নত দিকে এগিয়ে যায়।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশ অফিশিয়াল ও আনঅফিসিয়াল
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশের অনেক মানুষই জানে না। যার জন্য নিচে এর বিস্তারিত বিষয়গুলো উপস্থাপন করলাম যা দেখি আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে এর কার্যক্ষমতা এবং দাম কেমন রয়েছে বর্তমান বাজার মূল্য অনুযায়ী। সাধারণত আইফোন যা ১ লক্ষ থেকে শুরু করে ২ লক্ষ ২১ হাজার পর্যন্ত দামের মধ্যে পাওয়া যায়। এছাড়া অনেক ব্যান্ড রয়েছে যে ব্যান্ডগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারেন। যার দামের কম বেশি রয়েছে।
- অফিশিয়াল আইফোনঃ আইফোন ১৬ যার ১২৮ গিগাবাইট এর বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ৪৬ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র, আইফোন ১৬, যা ২৫৬ গিগাবাইট যার বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ৬৪ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ প্রো (১২৮ গিগাবাইট) এর বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ৮৪ হাজার ৯৯৯ টাকা, আইফোন ১৬ প্রো (২৫৬ গিগাবাইট) এর মূল্য ২ লক্ষ্য ১ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র। এছাড়া আইফোন ১৬ প্রো ৫১২ গিগাবাইট এর দাম ২ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ প্লাস (১২৮ গিগাবাইট) ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র, এছাড়াও এই মডেলের ২৫৬ গিগাবাইট এর মূল্য রয়েছে ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ ই ১২৮ গিগাবাইট এর দাম ১ লক্ষ্য ১৯ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স অফিশিয়াল ২৫৬ গিগাবাইট এর বাজার মূল্য ২ লক্ষ্য ১৯ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র। এছাড়া আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ১ টেরাবাইট যার বাজার মূল্য ২ লক্ষ্য ৯০ হাজার ৯৯৯ টাকা মাত্র।
আনঅফিসিয়াল আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত দেখুন,
- আইফোন ১৬ যা ১২৮ গিগাবাইট স্টোরেজ এবং এর বর্তমান মূল্য ১ লক্ষ টাকা। এছাড়াও আইফোন ১৬ যার স্টোরেজ রয়েছে ২৫৬ গিগাবাইট বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ১৩ থেকে এক লক্ষ ১৮ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
- আইফোন ১৬ প্রো গিগাবাইট ১২৮ বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ৩২ হাজার টাকা। এবং আইফোন ১৬ প্রো ২৫৬ গিগাবাইট যার দাম ১ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ প্লাস ১২৮ গিগাবাইট স্টোরেজ দাম রয়েছে ১ লক্ষ্য ১২ হাজার টাকা, এবং আইফোন ১৬ প্লাস ২৫৬ গিগাবাইট এর দাম ১ লক্ষ্য ২৪ হাজার টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ ই ১২৮ গিগাবাইট যার বাজার মূল্য ৭৮ হাজার টাকা মাত্র।
- আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ২৫৬ গিগাবাইট যার বাজার মূল্য ১ লক্ষ্য ৫৫ হাজার টাকা মাত্র, এছাড়াও আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ৫১২ গিগাবাইট এর দাম ১ লক্ষ্য ৮২ হাজার টাকা, আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ১ টেরাবাইট যার বাজার মূল্য ২ লক্ষ্য ৩ হাজার টাকা মাত্র।
আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর ভাষার মূলক কেমন এবং কোন ধরনের ক্যাপাসিটি সম্পন্ন ফোনের জন্য কেমন বাজেট রয়েছে। তাই ঢাকার বিভিন্ন বাজার থেকে সংগৃহীত আনঅফিসিয়াল আইটেমের আইফোন গুলো দাম কম বেশি হতে পারে। রাজধানীর গুলশান ২ নম্বর অবস্থা গ্যাজেট ফ্যাক্টরির তত্ত্বাবধানে মোঃ নাহিদ বলেন যে কত বছর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের ১৬ সিরিজের কমিশনে আইফোন বিক্রির আগের তুলনায় এখন কম।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ব্যবহার করে অনেকেই বিভিন্ন সুবিধা গ্রহণ করতে ঠিক সেইরকম আপনি এগুলো সুবিধা গ্রহণ করতে চান তাহলে এই তথ্যগুলো দেখে নেওয়া আপনার জন্য অবশ্যই সুবিধাজনক। সাধারণত আইফোন ১৬ ও আইফোন ১৬ প্লাস এর ডিসপ্লে যথাক্রমে ৬.১ ও ৬.৭"স্কিন হয়েছে। এগুলোতে সুপার রেডিনা ব্যবহার করা হয় প্রযুক্তির ডিসপ্লে হিসেবে।
- এছাড়া আইফোন ১৬ প্রো এর রেজুলেশন ২৫৫৬×১১৭৯ পিক্সেল, এবং আইফোন ১৬ প্লাস এ রেজুলেশন ২৭৯৬×১২৯০ পিক্সেল। উভয় মডেলের ৬০ হার্টস রিফ্রেশ রেট রয়েছে। এছাড়াও এতে পি ডাবলু এম ব্যবহৃত হয় এটি সম্পূর্ণ ভাবে ফ্লিকার মুক্ত নয়।
- ক্যামেরা: আইফোন ১৬ এর পিছনে নতুনভাবে সাজানো দুটি ক্যামেরা রয়েছে, একটি ৪৮ মেগাপিক্সেল হোয়াইট অ্যাঙ্গেল লেন্স, ও একটি ১২ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা হোয়াইট লেন্স, এই মডেলের ক্যামেরা গুলো দীর্ঘদিন পর আবারো প্রচুর উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে নতুন ভার্সন তৈরি করা হয়েছে যেগুলোকে আইফোন ১৭ সিরিজের ভিতরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
- এই ফোনের একশন বাটন যুক্ত করা হয়েছে যা প্রথম দেখা গিয়েছিল ১৫ প্রো মডেল, তাহলে বর্তমানে এর উন্নত ব্যবস্থা করা হয়েছে ক্যামেরা কন্ট্রোলিং বাটন রয়েছে ফোনের ডান পাশে অবস্থিত ক্যামেরা অ্যাপ খোলা এবং বিভিন্ন ক্যামেরা মোড়ে যাওয়া ছবি তোলা ভিডিও করা ইত্যাদি সুবিধা দেওয়ার জন্য এই কন্ট্রোল মেনু রয়েছে।
ব্যাটারি ও চার্জিং সিস্টেম যে বিষয়গুলো দেখা উচিত এবং এই ফোনে যা রয়েছে, আইফোন ১৬ মডেলের IOS 18 অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে বাজার এসেছে। এটি অত্যন্ত ইন্টেলিজেন্স ফিচার ঘোষণা করে। ফোন রিলিজের পরপরে আপডেটের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। আইফোন ব্যবহার করে ওয়ারলেসের সফটওয়্যার রিকভার করা যায়। আইওএস ১৮.৪ এর আগে ব্যবহারকারীরা একশন বাটন লক স্ক্রীন ক্যামেরা কন্ট্রোল বাটন ধরে রেখে ভার্চুয়ালি ইন্টারনেট চালু করতে পারতেন।
আরো পড়ুনঃ সকল যান বাহনের জন্য গাজী টায়ার প্রাইস ইন বাংলাদেশ জানুন
২৫ সালের আপডেট অনুযায়ী আইফোন ১৬ মডেলের আইওএস শেষ পর্যন্ত ২৬ হয়ে আপডেট পাগলে ধারণা করা হয়। যা সামনে মাসে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে আসবে বলে জানানো হয়েছে তাই আপনি মুক্তি ও মূল্য বিষয়ে একটু জেনে রাখুন। সাধারণত আইফোন ৬ এর প্রাথমিক কোন নির্ধারণ করা হয় ৭৯৯ মার্কিন ডলার যা বিভিন্ন দেশ অনুযায়ী হয় তবে এর প্লাস ভার্সনের জন্য ১০০ ডলার অতিরিক্ত করা হয়েছে।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স সম্পর্কে বিশেষ তথ্য জানুন
আপনি যদি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই বিষয়গুলো আপনার জানা উচিত। এছাড়া অনেকেই রয়েছে যারা হচ্ছে ব্যবহার করার পূর্বে বিষয়গুলো জানতে চাই তাই আপনাদের সুবিধার্থে এর সংক্ষিপ্ত ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অবস্থান করলাম দেখে আপনি এর ধারণ ক্ষমতা হবে কো বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এই ফোনটি ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে উন্মোচন করা হয়।
- এর উন্নত ক্যামেরা সিস্টেম রয়েছে শক্তিশালী A 18 Pro চিপসেট এবং ডায়নামিক আইল্যান্ড প্রযুক্তি সমৃদ্ধ এই ফোনটি মূলত বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রেমিক জন্য নির্মিত। এর নকশা করা হয় গ্রেট ফাইভ টাইটানিয়াম ফ্রেম দিয়ে। এই ফোন কেরামিক সিল্ড গ্লাস দিয়ে তৈরি যা আগের অ্যালুমিনিয়ামের বা স্টিলনেস স্টিল বডি চেয়ে অনেক হালকা এবং শক্তিশালী। সাধারণত ম্যাটফিনিশ ও মাইক্রোপ্লাস্টের টেক্সার কোনটিকে প্রিমিয়াম লুক দেয়।
- যেখানে স্ক্রাপ ও দাগ প্রতিরোধ সক্ষম ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এই ডিজাইনের যাত্রা ১৬৩×৭৭.৬×৮.২৫ মিমি এবং ওজন প্রায় ২২৭ গ্রাম মাত্র। এর মধ্যে রয়েছে আইপি 64 ওয়াটার ও ডাস্ট রেজিস্ট্যান্ট। একশন বাটন যা ইউজারদের নিজের মত করে কাস্টমাইজ করার সুযোগ দেয়। এবং নিচের ডিসপ্লে ব্যাটারি এবং কিছু কার্যক্ষমতা জেনে নিন।
- ডিসপ্লেঃ আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এ ৬.৭"সুপার রেটিনা XDR OLED LTPO ডিসপ্লে রয়েছে। যা ১২০ হর্স রিফ্রেশ রেট ও বডি ভার্সন সাপোর্ট করে, রেজুলেশন ২৭৯৬×১২৯০ পিক্সেল, সর্বমোট আকার ৬.৯" , সর্বোচ্চ ব্রাইটনেস 1800 নিটস পিক, ডিসপ্লেটি অত্যন্ত উজ্জ্বল রঙিন ভিডিও এবং গেমিং অভিজ্ঞতাকে উন্নত করে।
- ক্যামেরাঃ প্রধান ক্যামেরা 48 মেগাপিক্সেল F/1.8 আপাচার PDAF, OIS, আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরা ১২০ ডিগ্রি ফিল্ড অফ ভিউ, টেলি ফটোগ্রাফ ক্যামেরা, ১২ মেগাপিক্সেল 5X অপটিক্যাল জুম f/2.2 আপাচার। সামনের ক্যামেরা 12 পিক মেগাপিক্সেল f/1.9,SL 3D সেন্সরসহ ফেস আইডি সমর্থন করে।
- ব্যাটারি চার্জিং সিস্টেম ৪৫০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি ফাস্ট চার্জিং একবার চার্জে প্রায় দুই তিন দিন চলতে সক্ষম ব্যাটারি পারফরমেশনের প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট। ব্যাটারির ক্ষমতা, ভিডিও প্লেব্যাক ৩৩ ঘন্টা পর্যন্ত এবং ওয়ার্ড চার্জিং ৪৫ ওয়ার্ড ওয়া সমর্থন করে। ওয়ারলেস চার্জিং ২৫ ওয়ার্ড, এবং রিভার্স সার্চিং ৪.৫ ওয়াট পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এছাড়া এই ফোনের পারফরম্যান্স অত্যন্ত ভালো এর প্রসেসর দেওয়া হয়েছে আপেল A18 প্রো ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তিতে নির্মিত। রেম ৮জিবি, স্টোরেজ, ২৫৬ জি বি, অপারেটিং সিস্টেম, IOS ১৮.১, আশা করি বুঝতে পেরেছেন এই ফোনটি ব্যবহার করার কারণ এবং এর পারফরম্যান্স সিস্টেম কেমন হতে পারে। তথ্যগুলো জেনে আপনি যেগুলো জায়গা থেকে নির্দিষ্ট টাকা ব্যবহার করে ফোন কিনতে পারেন এতে আপনার ঠকার সম্ভাবনা থাকে না।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরো পোস্টের তালিকা
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত সৌদি আরব
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত সৌদি আরব রিয়াল অনুযায়ী যদি আপনি জানতে চান তাহলে যেই দাম উপস্থাপন করলাম সেই দামের কি তৈরি হতে পারে। সাধারণত আইফোন প্রো ম্যাক্স এর দাম বিভিন্ন স্টরেজ এবং ভেরিয়েন্ট এর উপর নির্মিত হয় তবে সাধারণ বেস্ট মডেল ২৫৬ জিবি এর দাম সৌদি রিয়াল অনুযায়ী ৫০০০ থেকে ৬০০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে।
যদি আপনি 1 টেরাবাইট মডেলের দাম কত এইটা জানতে চান তাহলে সৌদি রিয়াল অনুযায়ী ছয় থেকে সাত হাজার রিয়াল পর্যন্ত হতে পারে এটা সাধারণত অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে প্রকাশ করা হয়েছে যেমন আলিবাবা ডট কম AMAZON.COM ইত্যাদি ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। এছাড়া আপনি Aleph ২৫৬ জীবী মডেলের দাম সম্পর্কে ৫,০০০ রিয়ালের একটু বেশি হতে পারে।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম সৌদি আরবের যেই নির্ধারণ করা হয়েছে তা আপনার সব অবস্থান করলাম। সৌদি আরবের রিয়াল অনুযায়ী দাম বাংলাদেশি টাকায় প্রচুর বেশি। কারণ ও অন্যান্য দেশের টাকার তুলনায় বাংলাদেশি টাকার মূল্য কম তাই সৌদি টাকা বাড়ি গেলে যে মূল্য নির্ধারণ করা হয় বাংলাদেশি টাকায় অনেক বেশি। অনেকে সৌদি আরবে গিয়ে সৌদি রিয়াল ব্যবহার করে সৌদি আরব থেকে সে ধরনের ফোন কিনে আনে তাদের জন্য একটি সুন্দর ধারণা দেওয়া হলো।
ইতিমধ্যে এই ফল সম্পর্কে বিশেষ তথ্য উপস্থাপন করেছি এর রেম রোম স্টোরিজ এবং ব্যাটারির ধারণ ক্ষমতা সম্পর্কে। এ বিষয়গুলো জেনে আপনি নিশ্চিন্তে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার বিভিন্ন ফোন ব্যবহার করার কাজ কি এবং গেমিং সহ আরো নানান ধরনের ইন্টারনেট প্রযুক্তি নির্ভর কাজ করার জন্য সহজ এবং দ্রুত করতে সাহায্য করবে। সুতরাং আপনিও তথ্যগুলো জেনে উপকৃত হবেন বলে আশা করি।
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স দাম কত
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স দাম কত এটা অনেকে জানেনা তাই তাদের জন্য নিচে নাম এবং মডেল উপস্থাপন করলাম যা দেখে সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন যে বাংলাদেশ প্রাইস কত। সাধারণত বসুন্ধরা এ ব্যক্তির জন্য আপেল আইফোন এর যে নির্ধারিত দাম রয়েছে তা হলো ১২৮ জিবির জন্য ৫৩,৯৯০ টাকা মাত্র। এছাড়াও বিভিন্ন মডেলের দাম উপরে উল্লেখ করা হয় সে যা দেখে আপনি স্পষ্ট ধারণা করুন।
অফিশিয়ালের জন্য দাম নির্ধারিত রয়েছে যা হলো,
- ১২৮ জিবি বাংলাদেশি মূল্য ১২৫ হাজার টাকা মাত্র
- ২৫৬ জন্য বাংলাদেশি মূল্য ১ লক্ষ্য ৩৫ হাজার টাকা মাত্র
- ৫১২ জিবি এর জন্য নির্ধারিত মূল্য হচ্ছে এক লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা মাত্র
কিছু আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স এর দাম কত বাংলাদেশ যে আনঅফিসিয়াল এই ফোনগুলোর দাম আপনি একটু কমে পেয়ে যাবেন। কেন সেগুলো আনঅফিসিয়াল ভাবে বাজারে প্রকাশ পেয়েছে। অনেকের নির্দিষ্ট দাম জানার জন্য খুব তাড়াহুড়া করে তাই তাদেরকে সহজেই এই তথ্যগুলো উপস্থাপন করে দেখান রামজান খুব সহজেই নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী ফোন দেখে নিতে পারে তার বাজেটের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি সহজেই আপনার বাজেট অনুযায়ী ফোন চয়েস করতে চান তাহলে এই তথ্যগুলো আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স বাংলাদেশ প্রাইস
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স বাংলাদেশ প্রাইস রয়েছে যা আমাদের জানামতে ৬ জিবি রেম ১২৮ স্টোরেজ এর বর্তমান বাংলাদেশ প্রাইস হচ্ছে ১ লক্ষ ৬১ হাজার ৯৯৯ টাকা। সাধারণত আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স বাংলাদেশ প্রাইস এটা নির্ধারণ করা হয়েছে এছাড়া অন অফিশিয়াল এর জন্য আলাদা প্রাইস নির্ধারিত রয়েছে। বিভিন্ন আনঅফিসিয়াল দোকান রয়েছে যেগুলোতে আপনি কম খরচে এই আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স কিনতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল ভার্সন অ্যান্ড্রয়েড চেক ও ফোন আপডেট করার নিয়ম জানুন
আসলে আইফোন বাংলাদেশ ইন প্রাইস যেই ফোনগুলো প্রচলিত রয়েছে তার মধ্যে দামের কম বেশি রয়েছে তার স্টোরেজ ক্যাপাসিটি এবং বিভিন্ন ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী। আপনার বাজেট অনুযায়ী আপনি বিভিন্ন কোয়ালিটির ফোন ব্যবহার করতে পারেন আইফোনের মধ্যে অনেক ফোন রয়েছে যেগুলো এক লক্ষ টাকা নিচে ৬০ থেকে ৪৫ হাজারের ভিতরে পাওয়া যায়। এই ফোনগুলো বাংলাদেশে বেশি প্রচলিত রয়েছে।
এছাড়াও এর বিভিন্ন স্টোরেজ অনুযায়ী বিভিন্ন দাম রয়েছে প্রথম আলো থেকে জানা যায় যে ১৬ প্রো ম্যাক্স এর দাম মাত্র ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ৯৯৯ টাকা। এছাড়াও আইফোন ১১ থেকে আইফোন ১৯ পর্যন্ত ব্যান্ড বা ফোন গুলো রয়েছে তা বিভিন্ন কোয়ালিটি এবং রেজুলেশনের উপর ভিত্তি করে দামের কম বেশি রয়েছে।
সেখানে আপনি যে পরিমাণ ইনভেস্ট করতে পারবেন সেই অনুযায়ী আইফোন ব্যবহার করতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন মানুষের ব্যবহারের উপযোগী ফোন তৈরি করা হয়েছে যা দামের কম বেশি থাকলেও ব্যবহারে অন্যান্য ফোনের চাইতে শান্তিদায়ক। তাই আপনি নির্ভয়ে এই ফোন ব্যবহার করে নেটের যেকোন কাজে করতে পারেন।
আইফোন ১০ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস
আইফোন ১০ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস যারা জানেন না তাদের জন্য এই তথ্যগুলো জানা অত্যন্ত জরুরী বিভিন্ন ধরনের ফোনের মধ্যে এই ফোনটি অত্যন্ত উপকারী আইফোন এর টেনে বাংলাদেশের মূল্য রয়েছে। অন্যান্য ফোনের তুলনায় কম যা ব্যবহার করে আপনি আইফোন এর মজা নিতে পারবেন। যদিও এর ফিচার এবং রেজুলশন ক্ষমতা কম তারপরেও আইফোন ১০ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস অনুযায়ী অত্যন্ত ভালো একটি ফোন।
আপনি যদি কম টাকার মধ্যে আইফোন বাংলাদেশে ব্যবহার করতে চান তাহলে ১৮৯৯০ টাকার মধ্যে এই আইফোন এক্স অ্যাড ব্যবহার করতে পারবেন যার কার্যক্ষমতা মোটামুটি ভালো এবং অনেক সুন্দর পারফরমেন্স দেয় তাই যারা কম খরচে আইফোন ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য আইফোন প্লাস ব্যবহার করার পরামর্শ দেবো। অনেকে আমর আইফোন ৯ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস জানতে চাই।
সাধারণত আইফোন ৯ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস আপনার আয়ত্তের মধ্যে হতে পারে এর স্টরেস ১২৮ যা আপনাকে ব্যবহার করার জন্য স্কুলি পারফরমেন্স আপনি সন্ধ্যে এই ফোনগুলো ব্যবহার করতে পারেন এর দাম সাধারণত ৪৯ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে হবে। এছাড়া আপনি আইফোন ৯ প্লাস বাংলাদেশ প্রাইস অনুযায়ী ৩০০০ হাজার থেকে শুরু করে মডেল এবং পর্যন প্রসেসর এর ভিত্তিতে দাম কম বেশি দেখতে পারেন।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃ কেন আইফোন ব্যবহার করবো?
উত্তরঃ আইফোন ব্যবহার করার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটা সকল ফোনের চাইতে উন্নত প্রসেসিং এবং ক্যামেরা ও ব্যাটারির ব্যবস্থা রয়েছে, এছাড়াও এটি ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য অত্যন্ত সুবিধাজনক।
প্রশ্নঃ ইউরোপে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর দাম কত?
উত্তরঃ ইউরোপে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর দাম ইউরো টাকা অনুযায়ী ১৩২৯,০০€ থেকে ১২৮০,৪৯€ হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স কি স্যাটেলাইট ফোন?
উত্তরঃ আইফোন তার পরিবর্তে ব্যবহার করা যায় তবে সেলুলোজের উই ফি কভারেজ না থাকলেও আপনি জরুরী পরিষেবা গুলো টেক্সট করতে পারবেন রাস্তার পাশে সহযোগিতার জন্য অনুরোধ করতে পারেন। তাই এই ফোন আপনার অবস্থান শেয়ার করতে স্যাটেলাইট সংযোগ করতে পারে।
প্রশ্নঃ আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স নতুন বৈশিষ্ট্য?
উত্তরঃ আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স নতুন বৈশিষ্ট্য প্রসেসর একটি নতুন একশন বোতাম নতুন ইউএসপি, সি পোর্ট একটি নতুন টাইটানিক ফ্রেম নতুন গোলাকার প্রান্ত এবং নতুন ফাইভ এক্স জুম ক্যামেরা রয়েছে।
প্রশ্নঃ আইফোন ১৫ এর সবচেয়ে বড় স্কিন কোনটি?
উত্তরঃ স্ক্রিন রেজুলেশন কথা বলতে গেলে আইফোন ১৫ এবং ১৫ প্র উভয়ের ক্ষেত্রে ৬.১ ইঞ্চি ডিসপ্লে রয়েছে। তবে আপনি পুনরের আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স ব্যবহার করতে পারেন যেটাতে ৬.৭" ডিসপ্লে রয়েছে।
প্রশ্নঃ সবচাইতে বড় আইফোন কোনটি?
উত্তরঃ আইফোন এর মধ্যে সবচাইতে বড় আইফোন হচ্ছে ১৬ প্লাস ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে আছে এবং আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এ রয়েছে ৬.৯ ইঞ্চি ডিসপ্লে সর্বোচ্চ বলে মনে করা হয় এই ফোনের মধ্যে রয়েছে।
শেষ মন্তব্যঃ আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স দাম কত
সাধারণত আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স এর দাম ও মডেল আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি তা দেখে খুব সহজেই আপনি এর দাম অনুধাবন করতে পারবেন। অনেকেই রয়েছে যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ফোন ব্যবহার করে। তবে সবচাইতে উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন এবং হাই কোয়ালিটির ফোন হচ্ছে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স যা ২০২৫ সালে ৯ জানুয়ারি লঞ্চ করেছে এবং বিভিন্ন মানুষের মন জয় করেছে।
আপনি যদি এই ফোনের সকল ফিচার এবং সুবিধা গুলো ব্যবহার করতে চান তাহলে অল্প খরচের মধ্যেই কোন ধরনের আইফোন ব্যবহার করতে পারবেন সেই বিষয়টি স্পষ্ট ধারণা দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আপনি ফোন ব্যবহার করতে চাইলে যদি আইফোন ব্যবহার করতে চান তাহলে কোন সিরিজের ফোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত সে বিষয়গুলো নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যাতে কেউ প্রতারণা না পড়ে।
মুক্তআঁখি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url